২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ নকআউট পর্ব
২০১০ ফিফা বিশ্বকাপের নকআউট পর্বে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় পর্ব, কোয়ার্টার ফাইনাল, সেমি ফাইনাল, ও ফাইনাল খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে। প্রতিটি গ্রুপের শীর্ষ দুইটি দল (চ্যাম্পিয়ন ও রানার্স-আপ) নকআউট পর্বে ১৬ দলের পর্বে খেলবে। দ্বিতীয় পর্বে প্রতিটি দল ১টি করে খেলায় উপনীত হবে, এবং সেটির জয়-পরাজয়ের মাধ্যমেই পরবর্তী পর্বের জন্য যোগ্য দল নির্ধারিত হবে। শুধুমাত্র সেমি ফাইনালের পরাজিত দলদ্বয় তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলায় পরস্পরের মুখোমুখি হবে। এর মাধ্যমে বিশ্বকাপের ৩য় ও ৪র্থ দল নির্ধারণ করা হবে।
নকআউট পর্বের প্রতিটি খেলার মোট সময় ৯০ মিনিট। ৯০ মিনিট খেলা শেষে গোল সংখ্যা সমান থাকলে পরবর্তীতে আরো ১৫ মিনিট করে ৩০ মিনিটের অতিরিক্ত সময় খেলা হবে। উভয় ১৫ মিনিটের মধ্যে বিরতি থাকবে ৫ মিনিটের। যদি অতিরিক্ত সময়ের পরেও গোল সংখ্যা সমান থাকে, তবে পেনাল্টি শুটআউটের মাধ্যমে খেলার ফলাফল নিধারিত হবে।[১]
খেলাসমূহ
[সম্পাদনা]১৬ পর্বের পর্ব | কোয়ার্টার ফাইনাল | সেমি ফাইনাল | ফাইনাল | |||||||||||
২৬ জুন – পোর্ট এলিজাবেথ | ||||||||||||||
উরুগুয়ে | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
দক্ষিণ কোরিয়া | ১ | |||||||||||||
উরুগুয়ে | ১ (৪) | |||||||||||||
২৬ জুন – রুস্টেনবার্গ | ||||||||||||||
ঘানা | ১ (২) | |||||||||||||
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১ | |||||||||||||
৬ জুলাই – কেপ টাউন | ||||||||||||||
ঘানা | ২ | |||||||||||||
উরুগুয়ে | ২ | |||||||||||||
২৮ জুন – ডারবান | ||||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ৩ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
২ জুলাই – পোর্ট এলিজাবেথ | ||||||||||||||
স্লোভাকিয়া | ১ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ২ | |||||||||||||
২৮ জুন – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
ব্রাজিল | ১ | |||||||||||||
ব্রাজিল | ৩ | |||||||||||||
১১ জুলাই – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
চিলি | ০ | |||||||||||||
নেদারল্যান্ডস | ০ | |||||||||||||
২৭ জুন – জোহানেসবার্গ | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | |||||||||||||
আর্জেন্টিনা | ৩ | |||||||||||||
৩ জুলাই – কেপ টাউন | ||||||||||||||
মেক্সিকো | ১ | |||||||||||||
আর্জেন্টিনা | ০ | |||||||||||||
২৭ জুন – ব্লুমফন্টেইন | ||||||||||||||
জার্মানি | ৪ | |||||||||||||
জার্মানি | ৪ | |||||||||||||
৭ জুলাই – ডারবান | ||||||||||||||
ইংল্যান্ড | ১ | |||||||||||||
জার্মানি | ০ | |||||||||||||
২৯ জুন – প্রিটোরিয়া | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | তৃতীয় স্থান নির্ধারণী | ||||||||||||
প্যারাগুয়ে | ০ (৫) | |||||||||||||
৩ জুলাই – জোহানেসবার্গ | ১০ জুলাই – পোর্ট এলিজাবেথ | |||||||||||||
জাপান | ০ (৩) | |||||||||||||
প্যারাগুয়ে | ০ | উরুগুয়ে | ২ | |||||||||||
২৯ জুন – কেপ টাউন | ||||||||||||||
স্পেন | ১ | জার্মানি | ৩ | |||||||||||
স্পেন | ১ | |||||||||||||
পর্তুগাল | ০ | |||||||||||||
১৬ দলের পর্ব
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
উরুগুয়ে বনাম দক্ষিণ কোরিয়া
[সম্পাদনা]উরুগুয়ে | ২ – ১ | দক্ষিণ কোরিয়া |
---|---|---|
সুয়ারেজ ৮', ৮০' | প্রতিবেদন | লি সি-ইয়োং ৬৮' |
উরুগুয়ে[২]
|
দক্ষিণ কোরিয়া[২]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
জান-হেন্ড্রিক স্যালভার (জার্মানি)
হুয়ান জুম্বা (এল সাভাদর) |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বনাম ঘানা
[সম্পাদনা]মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র | ১ – ২ (অতিরিক্ত সময়) | ঘানা |
---|---|---|
ডনোভান ৬২' (পে.) | প্রতিবেদন | বোয়াটেং ৫' জিয়ান ৯৩' |
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র[৩]
|
ঘানা[৩]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
গ্যাবোর ইরোস (হাঙ্গেরি)
মাইকেল হেস্টার (নিউজিল্যান্ড)
টেভিটা মাকাসিনি (টোঙ্গা) |
জার্মানি বনাম ইংল্যান্ড
[সম্পাদনা]জার্মানি[৪]
|
ইংল্যান্ড[৪]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
পাবলো ফানদিনো (উরুগুয়ে)
মার্টিন ভাসকুয়েজ (উরুগুয়ে)
মিগুয়েল নিয়েভাস (উরুগুয়ে) |
আর্জেন্টিনা বনাম মেক্সিকো
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনা | ৩ – ১ | মেক্সিকো |
---|---|---|
তেবেস ২৬', ৫২' হিগুয়েইন ৩৩' |
প্রতিবেদন | হার্ন্দান্দেজ ৭১' |
আর্জেন্টিনা[৫]
|
মেক্সিকো[৫]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
পাবলো কালকাগনো (ইতালি)
জেরোমি ডেমন (দক্ষিণ আফ্রিকা)
সেলেস্টিন এনটাগুঞ্জিরা (রুয়ান্ডা) |
নেদারল্যান্ডস বনাম স্লোভাকিয়া
[সম্পাদনা]নেদারল্যান্ডস | ২ – ১ | স্লোভাকিয়া |
---|---|---|
রোবেন ১৮' সেনেইজটার ৮৪' |
প্রতিবেদন | ভিটেক ৯০+৪' (পে.) |
নেদারল্যান্ডস[৬]
|
স্লোভাকিয়া[৬]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
ফার্মিন মার্টিনেজ ইবানেজ (স্পেন)
স্টেফানে ল্যানয় (ফ্রান্স)
লরেন্ট ইউগো (ফ্রান্স) |
ব্রাজিল বনাম চিলি
[সম্পাদনা]ব্রাজিল[৭]
|
চিলি[৭]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
ড্যারেন ক্যান (ইংল্যান্ড)
স্টেফান উইটবার্গ (সুইডেন) |
প্যারাগুয়ে বনাম জাপান
[সম্পাদনা]প্যারাগুয়ে | ০ – ০ (অতিরিক্ত সময়) | জাপান |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ||
পেনাল্টি | ||
বেরেতা ব্যারিওস রিভেরোস ভালদেজ কারদোজা |
৫ – ৩ | এন্দো হাসেবে কোমানো হোন্দা |
প্যারাগুয়ে[৮]
|
জাপান[৮]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
পিটার হারম্যানস (বেলজিয়াম)
পিটার ও’লিয়ারি (নিউজিল্যান্ড)
ম্যাথিউ টারো (সলোমোন দ্বীপপুঞ্জ) |
স্পেন বনাম পর্তুগাল
[সম্পাদনা]স্পেন[৯]
|
পর্তুগাল[৯]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
রিকার্দু কাসাস (আর্জেন্টিনা)
কার্লোস বাত্রেস (গুয়েতমালা)
কার্লোস পাসত্রানা (হন্ডুরাস) |
কোয়ার্টার ফাইনাল
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
নেদারল্যান্ডস বনাম ব্রাজিল
[সম্পাদনা]নেদারল্যান্ডস | ২ – ১ | ব্রাজিল |
---|---|---|
স্নাইডার ৫৩', ৬৮' | প্রতিবেদন | রবিনিয়ো ১০' |
নেদারল্যান্ডস[১০]
|
ব্রাজিল[১০]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
তরু সাগারা (জাপান)
খলিল আল ঘামদি (সৌদি আরব)
হাসান কামরানিফার (ইরান) |
উরুগুয়ে বনাম ঘানা
[সম্পাদনা]উরুগুয়ে | ১ – ১ (অতিরিক্ত সময়) | ঘানা |
---|---|---|
ফোরলান ৫৫' | প্রতিবেদন | মুনতারি ৪৫+২' |
পেনাল্টি | ||
ফোরলান ভিক্টোরিনো স্কটি পেরেইরা আবরেউ |
৪ – ২ | জিয়ান আপিয়াহ মেনসাহ আদিয়াহ |
উরুগুয়ে[১১]
|
ঘানা[১১]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
হোসে মানুয়েল সিলভা কার্ডিনাল (পর্তুগাল)
আলবার্তো উন্দিয়ানো মালেনকো (স্পেন)
ফার্মিন মার্টিনেজ ইবানেজ (স্পেন) |
আর্জেন্টিনা বনাম জার্মানি
[সম্পাদনা]আর্জেন্টিনা[১২]
|
জার্মানি[১২]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
রাফায়েল ইলিয়াসভ (উজবেকিস্তান)
এনোক মোলেফে (দক্ষিণ আফ্রিকা) |
প্যারাগুয়ে বনাম স্পেন
[সম্পাদনা]প্যারাগুয়ে | ০ – ১ | স্পেন |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ভিয়া ৮৩' |
প্যারাগুয়ে[১৩]
|
স্পেন[১৩]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
লিওনেল লিয়াল (কোস্টা রিকা)
বেনিতো আর্চুন্দিয়া (মেক্সিকো)
হেক্টর ভেরগারা (কানাডা) |
সেমি ফাইনাল
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
উরুগুয়ে বনাম নেদারল্যান্ডস
[সম্পাদনা]উরুগুয়ে | ২ – ৩ | নেদারল্যান্ডস |
---|---|---|
ফোরলান ৪১' ম্যাক্সি পেরেইরা ৯০+২' |
প্রতিবেদন | ভ্যান ব্রনখোরস্ট ১৮' স্নাইডার ৭০' রোবেন ৭৩' |
উরুগুয়ে[১৪]
|
নেদারল্যান্ডস[১৪]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
রাফায়েল ইলিয়াসভ (উজবেকিস্তান)
তরু সাগারা (জাপান) |
জার্মানি বনাম স্পেন
[সম্পাদনা]জার্মানি
|
স্পেন
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
গ্যাবোর ইরোস (হাঙ্গেরি)
ফ্র্যাংক ডি ব্লিকারি (বেলজিয়াম)
পিটার হারম্যানস (বেলজিয়াম) |
তৃতীয় স্থান নির্ধারণী খেলা
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
উরুগুয়ে[১৫]
|
জার্মানি[১৫]
|
|
|
ম্যান অফ দ্য ম্যাচ:
হেক্টর ভারগারা (কানাডা)
মার্কো আন্তোনিও রড্রিগেজ (মেক্সিকো)
হোসে লুইস কামারগো (মেক্সিকো) |
ফাইনাল
[সম্পাদনা](সকল সময় দক্ষিণ আফ্রিকার আঞ্চলিক সময় (ইউটিসি +২) অনুসারে দেওয়া হয়েছে।)
নেদারল্যান্ডস | ০ – ১ (অতিরিক্ত সময়) | স্পেন |
---|---|---|
প্রতিবেদন | ইনিয়েস্তা ১১৬' |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Regulations 2010 FIFA World Cup South Africa™ FIFA, 2010.
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Uruguay-Korea Republic" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৬ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – United States-Ghana" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৬ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Germany-England" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৭ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Argentina-Mexico" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৭ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Netherlands-Slovakia" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৮ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Brazil-Chile" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৮ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Paraguay-Japan" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৯ জুন ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Last 16 – Spain-Portugal" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২৯ জুন ২০১০। ৯ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ জুন ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Quarterfinal – Netherlands-Brazil" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২ জুলাই ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Quarterfinal – Uruguay-Ghana" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ২ জুলাই ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Quarterfinal – Argentina-Germany" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ৩ জুলাই ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Quarterfinal – Paraguay-Spain" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ৩ জুলাই ২০১০। ২৮ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Semifinal – Uruguay-Netherlands" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ৬ জুলাই ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১০।
- ↑ ক খ "Tactical Line-up – Third place play-off – Uruguay-Germany" (পিডিএফ)। FIFA.com। Fédération Internationale de Football Association। ১০ জুলাই ২০১০। ২৯ মার্চ ২০১৩ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ জুলাই ২০১০।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ফিফা ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ নভেম্বর ২০১৩ তারিখে
- স্বাগতিক দেশ দক্ষিণ আফ্রিকার বিশ্বকাপ ওয়েবসাইট
পরিশিষ্ট
[সম্পাদনা]- গোলরক্ষক – GK বা Goalkeeper
- সুইপার বা লিবেরো – SW বা Sweeper
- রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (কেন্দ্রীয়) – CB বা Center Back
- রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (পার্শ্বীয়) – FB বা Full Back
- রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (ডান পার্শ্বীয়) – RB বা Right Back
- রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (বাম পার্শ্বীয়) – LB বা Left Back
- মধ্যমাঠের খেলোয়াড় – MF বা Midfielder
- মধ্যমাঠের খেলোয়াড় (রক্ষণাত্মক) – DF বা Defensive Midfielder
- আক্রমণাত্মক রক্ষণভাগের খেলোয়াড় – WB বা Wing Back
- আক্রমণাত্মক রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (ডান পার্শ্বীয়) – RWB বা Right Wing Back
- আক্রমণাত্মক রক্ষণভাগের খেলোয়াড় (বাম পার্শ্বীয়) – LWB বা Left Wing Back
- মধ্যমাঠের খেলোয়াড় (কেন্দ্রীয়) – CM বা Center Midfielder
- মধ্যমাঠের খেলোয়াড় (ডান পার্শ্বীয়) – RM বা Right Midfield
- মধ্যমাঠের খেলোয়াড় (বাম পার্শ্বীয়) – LM বা Left Midfield
- মধ্যমাঠের খেলোয়াড় (আক্রমণাত্মক) – AM বা Attacking Midfielder
- আক্রমণভাগের খেলোয়াড় – FW বা Forward বা Striker বা Winger
- আক্রমণভাগের খেলোয়াড় (মাধ্যমিক) – SS বা Secondary Striker
- আক্রমণভাগের খেলোয়াড় (ডান পার্শ্বীয়) – RW বা RS বা RF
- আক্রমণভাগের খেলোয়াড় (কেন্দ্রীয়) – CF বা Center Forward
- আক্রমণভাগের খেলোয়াড় (বাম পার্শ্বীয়) – LW বা LS বা LF