সিন্ধুদুর্গ বিমানবন্দর
সিন্ধুদুর্গ বিমানবন্দর | |||||||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
 মে ২০১৬ সালে নির্মাণের স্থানের একটি আকাশ থেকে তোলা দৃশ্য | |||||||||||
| সংক্ষিপ্ত বিবরণ | |||||||||||
| বিমানবন্দরের ধরন | পাবলিক | ||||||||||
| পরিষেবাপ্রাপ্ত এলাকা | সিন্ধুদুর্গ | ||||||||||
| অবস্থান | সিন্ধুদুর্গ জেলা | ||||||||||
| এএমএসএল উচ্চতা | ২০৩ ফুট / ৬২ মিটার | ||||||||||
| স্থানাঙ্ক | ১৬°০০′০০″ উত্তর ৭৩°৩২′০০″ পূর্ব / ১৬.০০০০০° উত্তর ৭৩.৫৩৩৩৩° পূর্ব | ||||||||||
| মানচিত্র | |||||||||||
  সিন্ধুদুর্গ বিমানবন্দর | |||||||||||
| রানওয়ে | |||||||||||
| |||||||||||
প্রস্তাবিত গ্রীনফিল্ড সিন্ধুদুর্গ বিমানবন্দরটি ভারতের মহারাষ্ট্র রাজ্যের সিন্ধুদুর্গ জেলার চিপী-পারুলে নির্মিত হচ্ছে। প্রকল্পের স্থান মুম্বাই থেকে ২৭ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত, গোয়া মালওয়ান থেকে এনএইচ -১৭, হয়ে ১২ কিলোমিটার দূরে সমুদ্র তীরে অবস্থিত। প্রকল্পটি ২০১৮ সালের জুন নাগাদ শেষ হবে। "আইআরবি সিন্ধুদুর্গ বিমানবন্দর" কর্তৃক নির্নিয়মান বিমানবন্দরটি নির্মিত হচ্ছে। মহারাষ্ট্র শিল্প উন্নয়ন করপোরেশন (এমআইডিসি) জন্য একটি বিল্ড-অপারেশন-ট্রান্সফার (বিওটি) ভিত্তিতে বিমানবন্দরের নির্মাণ কাজ চলছে। [১] বিমানবন্দরে ৩,১৭০ মিটার দীর্ঘ রানওয়ে থাকবে এবং নির্মাণে ১৭৫ কোটি টাকা খরচ হবে। [��] এটি ২৭৫ হেক্টর মধ্যে বিস্তৃত হবে এবং বোয়িং ৭৩৭ মত বিমান ধারণ করতে সক্ষম হবে।
আইআরবি পরিকাঠামোটি ৯৫ বছর মেয়াদকালের জন্য ২০০৯ সালে বিমানবন্দরটি উন্নয়নের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়। [৩] প্রকল্পটি ২০১২ সালের মার্চে পরিবেশগত অনুমোদন লাভ করে। [৪] ২০১৪ সালের দ্বিতীয়ার্ধে বিমানবন্দরের কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। [৫]
বিমানবন্দর
[সম্পাদনা]মহারাষ্ট্রের উড়োজাহাজ খাত, জুন মাসে সিন্ধুদুর্গ জেলার পারুল চিপে একটি একটি নতুন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের সিন্ধান্ত হয়।
নীতেশ রেনের (কংগ্রেস-কাককালী) একটি প্রশ্নের উত্তরে একটি লিখিত জবাবে শিল্পমন্ত্রী সুভাষ দেসাই বলেন, এই প্রকল্পের কাজটি এই বছরের জুন সামে সম্পন্ন হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
এই বিমানবন্দর, যা ভেনগুড়লাতে অবস্থিত হবে, এটি কঙ্কনাো আরও ভাল বিমান সংযোগ দেবে, সঙ্গেগোয়া, উত্তর কর্ণাটক এবং পশ্চিম মহারাষ্ট্রের কিছু অংশ উড়ান পরিষেবা দেবে।
বর্তমানে, মহারাষ্ট্রের তিনটি কার্যকরী আন্তর্জাতিক এবং ১৩ টি অন্তর্দেশীয় বিমানবন্দর রয়েছে।
বর্তমানে টার্মিনাল ভবন, ট্যাক্সিওয়ে, এপ্রন, প্রশাসনিক ভবন এবং ফায়ার স্টেশন, এটিসি টাওয়ার, সীমানা প্রাচীর, এসি প্ল্যান্ট বিল্ডিং এবং নজরদারি ভবনের নির্মাণ কাজ চলছে।
চুক্তি অনুযায়ী ১৮ আগস্ট, ২০১৪ সালে বিমানবন্দরের কাজ সম্পন্ন হওয়ার কথা ছিল, তবে ১১.১৩ হেক্টরের ব্যক্তিগত জমি অধিগ্রহণের বিরোধিতায় নির্মাণ কার্য বিলম্ব করা হয়েছিল। এছাড়া, দুর্বল সেতুটির কারণে ভারী যানবাহনের নিষেধাজ্ঞা, ভারী বৃষ্টিপাত এবং সিন্ধুদুর্গের ক্ষুদ্র খনির ওপর নিষেধাজ্ঞা প্রভৃতি কারণে প্রকল্পে বিলম্ব ঘটে।
"মহারাষ্ট্র ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন" (এমটিডিসি) দ্বারা নির্মিত বিমানবন্দরটি ২৭৫ হেক্টর এলাকায় ছড়িয়ে রয়েছে এবং এটি মুম্বাই-গোয়া মহাসড়কের কাছে অবস্থিত।
সিন্ধুদুর্গ আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর জুন নাগাদ নির্মাণ সম্পূর্ণ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। ভেনুগুড়ায় অবস্থিত, বিমানবন্দরটি গোয়ার অংশ কঙ্কন, উত্তর কর্ণাটক এবং পশ্চিম মহারাষ্ট্রের কিছু অংশ আরও ভাল বিমান সংযোগ প্রদান করবে। মহারাষ্ট্রের তিনটি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর রয়েছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Work on Chipi airport takes off"। The Times of India। ১৪ এপ্রিল ২০১৩। ১৬ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩।
- ↑ "Development Greenfield Airport in Sindhudurg District"। IRB Infra। ২৯ জুন ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জুলাই ২০১২।
- ↑ "IRB Infra wins Sindhudurg airport bid"। MoneyControl। ২০০৯-০৮-০৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-১৮।
- ↑ "IRB Infra's Sindhudurg airport gets environmental clearance"। CNBC-TV18। ২০ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Sindhudurg airport to be up next year"। Daily News & Analysis। ৮ মে ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৩।