শ্রীলঙ্কান মুর
ලංකා යෝනක இலங்கைச் சோனகர் | |
---|---|
মোট জনসংখ্যা | |
১,৮৬,৮২০[১] (শ্রীলঙ্কার মোট জনসংখ্যার ৯.২%; ২০১২)[২] | |
উল্লেখযোগ্য জনসংখ্যার অঞ্চল | |
প্রদেশ | |
পূর্ব প্রদেশ | ৫৬৯,১৮২ |
পশ্চিম প্রদেশ | ৪৫০,৫০৫০ |
উত্তর পশ্চিম প্রদেশ | ২৬০,৩৮০ |
কেন্দ্রীয় প্রদেশ | ২৫২,৬৯৪ |
ভাষা | |
তামিল, সিংহলি ভাষা, ইংরেজি, আরবি | |
ধর্ম | |
সুন্নি ইসলাম (অধিকাংশ) | |
সংশ্লিষ্ট জনগোষ্ঠী | |
শ্রীলঙ্কান মুর (তামিল: இலங்கைச் சோனகர் , প্রতিবর্ণী. Ilaṅkaic Cōṉakar ; সিংহলি: ලංකා යෝනක) হল শ্রীলঙ্কার একটি জাতিগতগোষ্ঠী, যা দেশের মোট জনসংখ্যার ৯.২% নিয়ে গঠিত। তাদের অধিকাংশই তামিল ভাষায় কথা বলে। কথোপকথনে তাদের শ্রীলঙ্কান মুসলিম বা সিলন মুসলিম বলা হয়। [৩][৪][৫] তারা দ্বিতীয��� ভাষা হিসেবে সিংহলিতেও কথা বলে এবং তারা প্রধানত ইসলামের অনুসারী। শ্রীলঙ্কার মুসলিম সম্প্রদায় তাদের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের উপর নির্ভর করে শ্রীলঙ্কান মুর, ভারতীয় মুর ও শ্রীলঙ্কান মালয় হিসাবে বিভক্ত।[৬][৭] [৮]
শ্রীলঙ্কার মুরদের বংশবিস্তার বিভিন্ন রকমের; তাদের কিছু আরব ব্যবসায়ীদের বংশধর, যারা ৯ম শতাব্দীর দিকে শ্রীলঙ্কায় বসতি স্থাপন করে এবং স্থানীয় তামিল ও সিংহল মহিলাদের সাথে আন্তঃবিবাহ করে।[৯][১০][১১] সাম্প্রতিক কিছু জেনেটিক গবেষণা মুরদের আরব উৎসের তুলনায় একটি প্রধান ভারতীয় বংশোদ্ভূত হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।[১২] মুরদের জেনেটিক বিশ্লেষণে একটি প্রতিবেদনে বলা হয়:
...বিপরীতে শ্রীলঙ্কার মুররা একচেটিয়াভাবে আরবি বা ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম পুরুষ বণিকদের থেকে এসেছে, যারা বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে শ্রীলঙ্কায় এসেছিল।চতুর্দশ শতাব্দীতে তারা শ্রীলঙ্কার উপকূলীয় অঞ্চলে বসতি স্থাপন করতে শুরু করে এবং স্থানীয় নারীদের সঙ্গী করে, যারা হয় সিংহলী ছিল বা শ্রীলঙ্কান তামিল " [১৩]। আমপারা, ত্রিনকোমালি ও বাট্টিকালোয়া জেলায় মুরদের ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি।
ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]পর্তুগিজরা ভারত ও শ্রীলঙ্কার মুসলিমদের Mouros (মুর) বলে ডাকত। কারণ তারা ইবেরীয় উপদ্বীপে বসবাসকারী মুর মুসলিম উপজাতিদের সাথে পরিচিত ছিল।[১৪] তাই তারা ভারত ও শ্রীলঙ্কার মুসলিমদেরও মুর বলে ডাকত। তাই পর্তুগিজ উপনিবেশবাদীদের আগমনের আগে শ্রীলঙ্কা বা ভারতে মুর শব্দের অস্তিত্ব ছিল না।[১৫] মুর শব্দটি মুসলিমদের ইসলামী বিশ্বাসের কারণে বেছে নেওয়া হয় এবং এটি তাদের উৎসের প্রতিফলন ছিল না।[১৬][১৭][১৮] ঐতিহাসিকভাবে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সমস্ত তামিলভাষী মুসলিম সম্প্রদায় সোনাকার নামে পরিচিত ছিল।[১৯]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]উৎপত্তিতত্ত্ব
[সম্পাদনা]অধিকাংশ শ্রীলঙ্কান মুর মারাক্কার, বিশেষ করে তামিলনাড়ুর মারাক্কার ও কেরালার মারাক্কারদের সাথে একই ঐতিহাসিক ধারায় অংশ নেয়। বলা হয়, অন্তঃবিবাহের মাধ্যমে মারাক্কার সম্প্রদায়ের সাথে তাদের একটি দৃঢ় সম্পর্ক রয়েছে।[১১] কিছু পণ্ডিত এই মত পোষণ করেন যে, শ্রীলঙ্কান মুররা সাধারণভাবে মারাক্কার, ম্যাপিলাস, মেমন্স, লেবস, রোথার ও দক্ষিণ ভারতের পাঠানদের বংশধর। [২০]
শ্রীলঙ্কার মুর পণ্ডিত ড. আমীর আলী শ্রীলঙ্কান মুরদের উৎপত্তির ইতিহাসের সংক্ষিপ্ত বিবরণে নিম্নোক্ত কথাটি বলেন:
প্রকৃতপক্ষে, শ্রীলঙ্কার মুসলমানরা আরব, পারস্য, দ্রাবিড়, ও মালয় জাতিগোষ্ঠীর রক্তের মিশ্রণ। তবে এর দ্রাবিড় উপাদান ভারতীয় প্রভাবে প্রাধান্য পেয়েছে[২১]
ঐতিহাসিক প্যাট্রিক পিবলস বলেন, ১৯ শতকের শেষের দিকে শ্রীলঙ্কার মুসলিম জনসংখ্যার প্রায় ৬-৭ শতাংশ ছিল এবং অধিকাংশ মুসলমান দক্ষিণ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছিল এবং তারা তামিল ভাষায় কথা বলত। [২২]
অন্য একটি মত থেকে জানা যায়, আরব ব্যবসায়ীরা শ্রীলঙ্কায় বসতি স্থাপনের পরই সিংহলী ও তামিল ভাষা গ্রহণ করে নেয়।[১১] মুরদের সাংস্কৃতিক অনুশীলন দ্বীপের অন্যান্য সম্প্রদায়ের থেকে উল্লেখযোগ্যভাবে পরিবর্তিত; তবে তামিলনাড়ুর তামিল মুসলমানদের সাথে অনেকটাই মিল রয়েছে।[২৩][১৬] যদিও শ্রীলঙ্কার অন্যান্য জাতিগোষ্ঠীর মতো মুরদের মাঝে বর্ণপ্রথার প্রচলন নেই ; তবে তাদের মাঝে প্রচলিত কুড়ি প্রথা তামিল ঐতিহ্যেরই একটি সম্প্রসারণ। [২৪]
মধ্যযুগ
[সম্পাদনা]মুক্কুবরদের সাথে শ্রীলঙ্কার মুররা মধ্যযুগে একবার শ্রীলঙ্কায় মুক্তার ব্যবসায় আধিপত্য বিস্তার করেছিল। [২৫] এই সময়কালে উভয় সম্প্রদায়ের মধ্যে মিত্রতা ও আন্তঃবিবাহ পরিলক্ষিত হয়।[২৬] উপকূলীয় বাণিজ্যের মাধ্যমে তারা দক্ষিণ ভারতের অন্য মুসলিমদের সাথে ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ স্থাপন করেছিল।[২৭] তখন বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য মুরদের নিজস্ব আদালত ছিল। ১৬ শতকে পর্তুগিজ উপনিবেশকারীদের আগমনের পর মুরদের একটি বিশাল জনসংখ্যাকে রাজধানী শহর কলম্বোর থেকে বিতাড়িত করা হয় এবং তা সেই সময়ে একটি মুর-শাসিত শহর ছিল। মুররা দ্বীপের পূর্ব অংশে চলে আসে এবং ক্যান্ডি রাজ্যের আমন্ত্রণে সেখানে বসতি স্থাপন করে। [২৭]
১৭ শতকের একজন ব্রিটিশ সমুদ্র অধিনায়ক রবার্ট নক্স উল্লেখ করেন, যে ক্যান্ডির রাজারা মুরদের জন্য মসজিদ নির্মাণ করেন।[২৮] শ্রীলঙ্কা প্রধানত কৃষিনির্ভর অর্থনীতির দেশ হওয়ায় মধ্যযুগীয় সময়ে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য অনুন্নত ছিল। তবে দ্বীপের উপকূলীয় অঞ্চলে আরব-মুসলিম বণিকদের আগমন ও বসতি বৈদেশিক বাণিজ্যের সূচনা করে এবং দেশের অর্থনৈতিক সম্ভাবনাকে উন্মুক্ত করতে সাহায্য করে। [২৯]
শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধ
[সম্পাদনা]শ্রীলঙ্কার গৃহযুদ্ধ একটি ২৬ বছরের সংঘাত ছিল, যা শ্রীলঙ্কায় সরকার ও বিচ্ছিন্নতাবাদী জঙ্গি সংগঠন লিবারেশন টাইগার্স অফ তামিল ইলামের (তামিল টাইগার) মধ্যে সংঘটিত হয়েছিল। তামিল টাইগাররা উত্তর-পূর্ব শ্রীলঙ্কায় তামিল ইলম নামে একটি স্বাধীন তামিল রাষ্ট্র গঠনের চেষ্টা করেছিল। [৩০] ১৮৮৮ সাল থেকে পোনাম্বালাম রামানাথনের উদ্যোগে শ্রীলঙ্কার তামিলরা শ্রীলঙ্কায় যে সকল মুর তামিল ভাষায় কথা বলে, তাদের তামিল হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করার জন্য একটি প্রচারাভিযান শুরু করে। [৩১] তাদের দৃষ্টিভঙ্গি ছিল যে, শ্রীলঙ্কার মুররা মূলত তামিল থেকে ইসলাম গ্রহণ করেছিল। মুররা আরব বসতি স্থাপনকারীদের বংশধর বলে দাবি করা কয়েকটি পরিবারের জন্য হতে পারে; কিন্তু সমগ্র সম্প্রদায়ের জন্য নয়।[১৬] কয়েকজন তামিল জাতীয়তাবাদীর মতে তামিলভাষী মুর সমাজে আরব বংশোদ্ভূত হওয়ার ধারণাটি শুধুমাত্র তামিলদের থেকে মুসলিম সম্প্রদায়কে দূরে রাখার জন্য উদ্ভাবিত হয়।[১৬] [৩২] [৩৩]
শ্রীলঙ্কার উত্তরপ্রদেশ থেকে মুসলিমদের বিতাড়ন করা ছিল জাতিগত নিধনমূলক একটি কাজ।[৩৪][৩৫] ১৯৯০ সালের অক্টোবরে এটি তামিল জঙ্গি সংগঠন তামিল টাইগার কর্তৃক পরিচালিত হয়। তারা উত্তর প্রদেশ থেকে বন্দুকের মুখে মুসলিম জনগোষ্ঠী ও তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে।[৩৬] সংগঠনটির রাজনৈতিক মুখপাত্র যোগী দাবি করে যে, পূর্ব প্রদেশে তামিলদের বিরুদ্ধে মুসলিমদের দ্বারা সংঘটিত হামলার প্রতিশোধ হিসেবে এই বহিষ্কার করা হয়। মূলত মুসলিমরা কোনো হামলা বা সহিংসতা চালায়নি। তামিল টাইগার তাদের শ্রীলঙ্কার সেনাবাহিনীর সহযোগী হিসাবে দেখেছিল। [৩৭]
তামিল টাইগার কর্তৃক সংঘটিত জোরপূর্বক বহিষ্কার এখনো শ্রীলঙ্কার মুসলমানদের মধ্যে তিক্ত স্মৃতি বহন করে। ২০০২ সালে এলটিটিই জঙ্গি নেতা ভেলুপিল্লাই প্রভাকরণ আনুষ্ঠানিকভাবে উত্তর থেকে মুসলমানদের বহিষ্কারের জন্য ক্ষমা চান।[৩৮][৩৯] যুদ্ধবিরতির পর থেকে জাফনায় মুসলমানদের যাত্রা শুরু হয়। তখন কিছু পরিবার ফিরে আসে এবং পুনরায় চালু হওয়া ওসমানিয়া কলেজে বর্তমান ৬০ জন মুসলিম শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছে। ওসমানিয়া কলেজ একসময় শহরের মুসলিম সম্প্রদায়ের জন্য একটি বিশিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ছিল। [৪০] একটি সূত্রে জানা গেছে, জাফনায় প্রায় ২,০০০ ভাসমান মুসলিম জনসংখ্যা রয়েছে। প্রায় ১,৫০০ জন জাফনার মুসলিম এবং বাকিরা অন্যান্য এলাকার মুসলিম ব্যবসায়ী। প্রায় ১০টি মুসলিম দোকান সেখানে চলছে এবং সংখ্যা ধীরে ধীরে তাদের সংখ্যা বাড়ছে। [৪১]
সংস্কৃতি
[সম্পাদনা]শ্রীলঙ্কান মুরেরা ইসলামি সংস্কৃতির সাথে দৃঢ়ভাবে জড়িত। তবে তারা নিজেদের পূর্বপুরুষদের অনেক প্রথা সংরক্ষণ করার সাথে সাথে বেশ কিছু দক্ষিণ এশীয় রীতিও গ্রহণ করেছে। [৪২] মুররা বেশ কিছু প্রথা ও বিশ্বাসের চর্চা করে, যা আরব, শ্রীলঙ্কার তামিল ও সিংহলী জনগণের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। থালি পরা বা কিরিবাথ তামিল ও সিংহল রীতিগুলি মুরদের মধ্যে ব্যাপকভাবে প্রচলিত ছিল। আরব রীতিনীতি; যেমন: একটি বৃহৎ প্লেটে সমবেত হয়ে খাওয়া, বিয়ের অনুষ্ঠানের সময় উত্তর আফ্রিকীয় ফেজ পরিধান এই দৃষ্টিভঙ্গি দেখায় যে, মুররা মিশ্র সিংহলি, তামিল ও আরব ঐতিহ্যের অংশীদার। [৪৩][১৬]
এখন মুরদের মধ্যে তাদের আরব ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার এবং মধ্যপ্রাচ্য ও উত্তর আফ্রিকার আরবদের মধ্যে প্রচলিত আরব রীতিনীতি পুনঃপ্রতিষ্ঠা করার প্রবণতা বাড়ছে। এর মধ্যে রয়েছে সিংহলী ও তামিল সংস্কৃতির সাথে সম্পৃক্ত শাড়ি ও অন্যান্য ঐতিহ্যবাহী পোশাককে আবায়া ও হিজাব দ্বারা প্রতিস্থাপন করা, সেই সাথে আরবি শেখার আগ্রহ বৃদ্ধি করা এবং আরব খাবারের জন্য রেস্তোরাঁ ও টেকওয়ে খোলার মাধ্যমে আরব খাবার, যেমন শর্মা ও আরব নান রুটি পরিবেশন করা।
১৯ শতকের শেষভাগে শ্রীলঙ্কার মুর সমাজের মাঝে ব্যাপকভাবে ইসলামিকরণ দেখা যায়। প্রাথমিকভাবে তা বিশিষ্ট মুসলিম নেতা এম সি সিদ্দি লেবের প্রভাবে শুরু হয়। তিনি ইসলামি পুনরুজ্জীবন আন্দোলনের একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব ছিলেন এবং শ্রীলঙ্কার মুরদের মুসলিম পরিচয়কে শক্তিশালী করেছিলেন।[৪৪] তিনি শ্রীলঙ্কার মুসলিম জাতিসত্তার জন্য একটি সুদৃঢ় আদর্শিক কাঠামো গঠন করে দিয়ে যান।[৪৫]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "A2 : Population by ethnic group according to districts, 2012"। Census of Population & Housing, 2011। Department of Census & Statistics, Sri Lanka। ২৮ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০২২।
- ↑ "The World Factbook — Central Intelligence Agency"। www.cia.gov। ৭ জুন ২০২২।
- ↑ Minahan, James B. (২০১২-০৮-৩০)। Ethnic Groups of South Asia and the Pacific: An Encyclopedia: An Encyclopedia (ইংরেজি ভাষায়)। ABC-CLIO। আইএসবিএন 978-1-59884-660-7।
- ↑ Das, Sonia N. (২০১৬-১০-০৫)। Linguistic Rivalries: Tamil Migrants and Anglo-Franco Conflicts (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। আইএসবিএন 978-0-19-046179-9।
- ↑ Richardson, John Martin (২০০৫)। Paradise Poisoned: Learning about Conflict, Terrorism, and Development from Sri Lanka's Civil Wars (ইংরেজি ভাষায়)। International Center for Ethnic Studies। আইএসবিএন 9789555800945।
- ↑ McGilvray, DB (নভেম্বর ১৯৯৮)। "Arabs, Moors and Muslims: Sri Lankan Muslim ethnicity in regional perspective": 433–483। ডিওআই:10.1177/006996679803200213।
- ↑ Census of Population and Housing, Sri Lanka। ২০১২। পৃষ্ঠা 142।
- ↑ Nubin, Walter (২০০২)। Sri Lanka: Current Issues and Historical Background। Nova Publishers। পৃষ্ঠা 147। আইএসবিএন 9781590335734।
- ↑ Ali, Ameer (১৯৯৭)। "The Muslim Factor in Sri Lankan Ethnic Crisis"। Journal of Muslim Minority Affairs Vol. 17, No. 2: 253–267। ডিওআই:10.1080/13602009708716375।
- ↑ De Silva 2014।
- ↑ ক খ গ Mahroof, M. M. M. (১৯৯৫)। "Spoken Tamil Dialects Of The Muslims Of Sri Lanka: Language As Identity-Classifier": 407–426 [408]। জেস্টোর 20836916।
- ↑ Perera N, Galhena G, Ranawaka G (জুন ২০২১)। "X-chromosomal STR based genetic polymorphisms and demographic history of Sri Lankan ethnicities and their relationship with global populations": 12748। ডিওআই:10.1038/s41598-021-92314-9। পিএমআইডি 34140598
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8211843|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Perera, Nandika; Galhena, Gayani (২০২১-০৬-১৭)। "X-chromosomal STR based genetic polymorphisms and demographic history of Sri Lankan ethnicities and their relationship with global populations": 12748। আইএসএসএন 2045-2322। ডিওআই:10.1038/s41598-021-92314-9। পিএমআইডি 34140598
|pmid=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। পিএমসি 8211843|pmc=
এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য)। - ↑ Pieris, P.E. "Ceylon and the Hollanders 1658-1796".
- ↑ Ross Brann, "The Moors?"
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Mohan, Vasundhara (১৯৮৭)। Identity Crisis of Sri Lankan Muslims। Mittal Publications। পৃষ্ঠা 9–14,27–30,67–74,113–118।
- ↑ Fazal, Tanweer (২০১৩-১০-১৮)। Minority Nationalisms in South Asia (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। পৃষ্ঠা 121। আইএসবিএন 978-1-317-96647-0।
- ↑ Singh, Nagendra Kr; Khan, Abdul Mabud (২০০১)। Encyclopaedia of the World Muslims: Tribes, Castes and Communities (ইংরেজি ভাষায়)। Global Vision। আইএসবিএন 9788187746102।
- ↑ Shaik Abdullah Hassan Mydin1 and Mohammed Siraaj Saidumasudu, The Changing Identities of the Tamil Muslims from the Coromandel Coast to Malaysia: An Etymological Analysis https://www.scitepress.org/Papers/2018/88919/88919.pdf
- ↑ Holt, John (২০১১-০৪-১৩)। The Sri Lanka Reader: History, Culture, Politics (ইংরেজি ভাষায়)। Duke University Press। পৃষ্ঠা 429। আইএসবিএন 978-0-8223-4982-2।
- ↑ Ali, Ameer (১৯৯৭)। "The Muslim Factor in Sri Lankan Ethnic Crisis"। Journal of Muslim Minority Affairs। Journal of Muslim Minority Affairs Vol. 17, No. 2। 17 (2): 253–267। ডিওআই:10.1080/13602009708716375।
- ↑ Peebles, Patrick (২০০৬)। The History of Sri Lanka (ইংরেজি ভাষায়)। Greenword Publishing group। পৃষ্ঠা 77–78। আইএসবিএন 0-313-33205-3।
- ↑ Dennis B. McGilvray, Arabs, Moors and Muslims: Sri Lankan Muslim ethnicity in regional perspective, Contributions to Indian Sociology 1998 32: 433 p440-442
- ↑ Klem, Bart (২০১১)। "Islam, Politics and Violence in Eastern Sri Lanka" (পিডিএফ)। The Journal of Asian Studies Vol. 70, No. 3: 737। জেস্টোর 41302391। ডিওআই:10.1017/S002191181100088X।
- ↑ Hussein, Asiff (২০০৭)। Sarandib: an ethnological study of the Muslims of Sri Lanka (ইংরেজি ভাষায়)। Asiff Hussein। পৃষ্ঠা 330। আইএসবিএন 9789559726227।
- ↑ McGilvray, Dennis B. (২০০৮-০৪-১৬)। Crucible of Conflict: Tamil and Muslim Society on the East Coast of Sri Lanka (ইংরেজি ভাষায়)। Duke University Press। পৃষ্ঠা 77। আইএসবিএন 978-0-8223-8918-7।
- ↑ ক খ MAHROOF, M.M.M. (১৯৯০)। "Impact of European-Christian Rule on the Muslims of Sri Lanka: A Socio-Historical Analysis"। Islamic Studies, Vol. 29, No. 4: 354, 356। জেস্টোর 20840011।
- ↑ MAHROOF, M.M.M. (১৯৯১)। "Mendicants and Troubadours: Towards a Historical Taxonomy of the Faqirs of Sri Lanka"। Islamic Studies, Vol. 30, No. 4: 502। জেস্টোর 20840055।
- ↑ Ali, Ameer (২০১৪-০৭-০৩)। "Muslims in Harmony and Conflict in Plural Sri Lanka: A Historical Summary from a Religio-economic and Political Perspective" (ইংরেজি ভাষায়): 227–242। আইএসএসএন 1360-2004। ডিওআই:10.1080/13602004.2014.939554।
- ↑ "Sri Lanka – Living With Terror"। Frontline। PBS। মে ২০০২। সংগ্রহের তারিখ ৯ ফেব্রুয়ারি ২০০৯।
- ↑ "A Criticism of Mr Ramanathan's "Ethnology of the Moors of Ceylon" – Sri Lanka Muslims"। Sri Lanka Muslims (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৪-২১। ২০২৩-০৩-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-১১-২৪।
- ↑ Zemzem, Akbar (১৯৭০)। The Life and Times of Marhoom Wappichi Marikar (booklet)।
- ↑ "Analysis: Tamil-Muslim divide"। BBC News World Edition। ২০০২-০৬-২৭। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "Refugees International: Articles: Sri Lanka: Muslim Victims of Ethnic Cleansing Require Special Attention"। ২০০৭-০৯-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-২০।
- ↑ "Sri Lanka's Muslims: out in the cold"। The Hindu। Chennai, India। ২০০৭-০৭-৩১। ২০০৭-১০-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ The "liberation" of the east heightens the anxieties of the Muslim community about its role in the new scheme of things.[অধিগ্রহণকৃত!]
- ↑ UTHR (J), 6.1.2 Yogis’ speech http://www.uthr.org/Reports/Report7/chapter6.htm
- ↑ SUBRAMANIAN, T.S. (মে ১০, ২০০২)। "Prabakaran in First Person"।
- ↑ "Hon. V. Prabhakaran : Press Conference at Killinochi 2002"। EelamView। ২০১৬-০৪-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Palakidnar, Ananth (১৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯)। "Mass resettlement of Muslims in Jaffna"। Sunday Observer। ১২ মার্চ ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ Hindu On Net। "A timely and prudent step by the LTTE"। Archived from the original on ২০০৪-১২-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৬-০৪-৩০।
- ↑ McGilvray, D.B (১৯৯৮)। "Arabs, Moors and Muslims: Sri Lankan Muslim ethnicity in regional perspective": 433–483। ডিওআই:10.1177/006996679803200213।
- ↑ "Sri Lankan Muslims Are Low Caste Tamil Hindu Converts Not Arab Descendants"। Colombo Telegraph। ২০১৩-০৫-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৪।
- ↑ Holt, John Clifford (২০১৬-০৯-৩০)। Buddhist Extremists and Muslim Minorities: Religious Conflict in Contemporary Sri Lanka (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 23। আইএসবিএন 978-0-19-062439-2।
- ↑ Nuk̲amān̲, Em Ē; Program, ICES Sri Lanka (২০০৭)। Sri Lankan Muslims: ethnic identity within cultural diversity (ইংরেজি ভাষায়)। International Centre for Ethnic Studies। পৃষ্ঠা 104। আইএসবিএন 9789555801096।