বাংলাদেশ লেবার পার্টি
এই নিবন্ধটি অত্যন্ত সংক্ষিপ্ত।(মার্চ ২০২০) |
বাংলাদেশ লেবার পার্টি, প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৭৪ সালে মাওলানা আবদুল মতীনের নেতৃত্বে। প্রতিষ্ঠার প্রথম বছরেই ১৯৭৫ সালের ২৫ জানুয়ারি সব রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হলে লেবার পার্টিও নিষিদ্ধ হয়। ১৯৭৭ সালে শহীদ জিয়াউর রহমান বহুদলীয় গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ দিলে বাংলাদেশ লেবার পার্টি ১৯৭৭ সালের ২২ অক্টোবর মাওলানা আবদুল মতীন ও মাওলানা গোলাম মোস্তফার নেতৃত্বে পুর্নজীবন ফিরে পায়। পরে শহীদ জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে ৭ মে ১৯৭৮ সালে জাতীয়তাবাদী ফ্রন্ট গঠিত হলে- মশিউর রহমান যাদু মিয়ার ন্যাপ, শাহ আজিজুর রহমানের মুসলীম লীগ, বিচারপতি সাত্তারের জাগদল, মাওলানা মতীনের লেবার পার্টি, কাজী জাফরের ইউপিপি ও তফসিলি জাতি ফেডারেশন জোটের রাজনীতিতে সক্রিয়ভাবে অংশ নেয়। বর্তমানে লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান ইরান। ২০০৭ সাল থেকে বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে এই দলটি জাতীয়তাবাদী চেতনায় সমমনা দল হিসাবে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা ও অংশগ্রহণ করে আসছে। ২০১২ সালে ১৮ এপিল বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ১৮ দলীয় জোট (বর্তমানে ২০ দলীয় জোট) গঠিত হলে বাংলাদেশ লেবার পার্টি অন্যতম শরিকদল হিসাবে জোটের রাজনীতিতে ভূমিকা রেখেছিল।[১] পরবর্তীতে ২০২২ সালে বিশ দলীয় জোট বিলুপ্ত হলে দলটি বারো দলীয় জোটে শরীক হয়। পরবর্তীতে বারো দলীয় জোটের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতপার্থক্যের জেরে দলটি বারো দলীয় জোট থেকে বেরিয়ে যায় তবে লায়ন ফারুক আহমদের নেতৃত্বে একটি অংশ বারো দলীয় জোটে যোগদান করে [২] বিভিন্ন সময়ে দলটি ভাঙনের সম্মুখীন হয়। প্রথম ভাঙন ধরে ২০১৭ সালে দলটির তৎকালীন মহাসচিব হামাদুল্লাহ মেহেদীর নেতৃত্বে। তিনি বর্তমানে ঐ অংশের নেতৃত্ব দিচ্ছেন[৩]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "সোমবার সারাদেশে হরতাল ডেকেছে লেবার পার্টি"। SAMAKAL (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-১৮।
- ↑ "লেবার পার্টিতে পাল্টাপাল্টি বহিষ্কার"। Bhorer Kagoj। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০৫।
- ↑ "ভেঙে দুই ভাগ, জোটেও পাত্তা নেই লেবার পার্টির"। Dhakatimes News। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-১২-০৫।