আফগানিস্তানে আইএসআইএল–তালেবান সংঘাত
আফগানিস্তানে আইএসআইএল–তালেবান সংঘাত | |||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|
মূল যুদ্ধ: আফগানিস্তান সংঘাত | |||||||
| |||||||
বিবাদমান পক্ষ | |||||||
তালেবান হাক্কানি নেটওয়ার্ক[১] সমর্থক: যুক্তরাষ্ট্র[২][৩][৪] ন্যাটো ইউরোপীয় ইউনিয়ন জার্মানি কাতার পাকিস্তান (অঘোষিত) ইরান (অঘোষিত)[৫][৬] রাশিয়া (অঘোষিত)[৭] চীন তুরস্ক সৌদি আরব |
ইসলামিক স্টেট – খোরাসান প্রদেশ আফগানিস্তান আমিরাতের হাই কাউন্সিল | ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | |||||||
আখতার মনসুর † হিবাতুল্লাহ আখুন্দজাদা হাজী নসরভ |
হাফিজ সাঈদ খান † মুহাম্মদ রাসুল | ||||||
জড়িত ইউনিট | |||||||
| |||||||
শক্তি | |||||||
১,০০০ বিশেষ বাহিনী (২০১৫ সাল অনুযায়ী)[১১] ৭৫,০০০ (২০২১ সাল অনুযায়ী)[১২] |
৩,০০০-৪,০০০ (২০১৬ সাল অনুযায়ী)[১৩] ১,৫০০-২,২০০ (২০২১ সাল অনুযায়ী)[১২] | ||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | |||||||
১,৫৪৭ জনের সর্বমোট মৃত্যু (উপশালা কনফ্লিক্ট ডেটা প্রোগ্রাম)[১৪] |
আফগানিস্তানে আইএসআইএল–তালেবান সংঘাত হলো আফগানিস্তানে তালেবান ও ইসলামিক স্টেটের একটি শাখার মধ্যে সশস্ত্র সংঘাত। হাক্কানি নেটওয়ার্ক তালেবানকে সমর্থন করে থাকে এবং তালেবানবিরোধী একটি গ্রুপ ইসলামপন্থী মুহাম্মদ রসুলের নেতৃত্বাধীন আফগানিস্তান আমিরাতের হাই কাউন্সিল আইএসকে সমর্থন করে থাকে।[১৫]
সময়রেখা
[সম্পাদনা]২০২১
[সম্পাদনা]২৬ আগস্ট আফগানিস্তানের কাবুলের হামিদ কারজাই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের অ্যাবে গেটের কাছে একটি আত্মঘাতী বোমা হামলা ও গণ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে।[১৬][১৭][১৮][১৯][২০] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর বিমানবন্দরের বাইরে মার্কিনীদের সন্ত্রাসী হামলার হুমকির কারণে বিমানবন্দর এড়িয়ে যাওয়া পরামর্শ দেওয়ার কয়েক ঘণ্টা পরই এই হামলা চালানো হয়।[২১] এই হামলায় কমপক্ষে ১৮৫ জন নিহত হয়, যার মধ্যে ১৩ মার্কিন সামরিক সদস্যও ছিল।[২২] তালেবান হামলার নিন্দা জানিয়ে বলেছে, "দুষ্ট চক্রদের কঠোরভাবে প্রতিহত করা হবে"।[২৩] তালেবান পরবর্তীকালে ঘোষণা করে যে, তারা আইএসআইএল-কেপি নেতা শাহাব আল-মুহাজিরকে ধরার জন্য সম্ভাব্য সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।[২৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Afghanistan Faces Tough Battle as Haqqanis Unify the Taliban - ABC News"। মে ৮, ২০১৬। ২০১৬-০৫-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Taliban fought IS with 'limited' US military support, US general reveals"। France 24। ১০ মার্চ ২০২০।
- ↑ Sisk, Richard (১১ মার্চ ২০২০)। "US Has Given 'Limited Support' to Taliban in ISIS Fight, General Says"। Military.com।
- ↑ ইউটিউবে "Nat'l Security Challenges & U.S. Military Activities in the Greater Middle East & Africa" ভিডিও
- ↑ "The Odd Couple: Why Iran Is Backing the Taliban"। Stratfor।
- ↑ Dreazen, Yochi। "Exclusive: Iran Teams With Taliban to Fight Islamic State in Afghanistan"।
- ↑ Noorzai, Roshan; Sahinkaya, Ezel; Gul Sarwan, Rahim (৩ জুলাই ২০২০)। "Afghan Lawmakers: Russian Support to Taliban No Secret"। Voice of America।
- ↑ Seldin, Jeff (২০ মার্চ ২০২০)। "US Admits Taliban Offensive Is Whittling IS's Grip on Afghanistan"। Voice of America।
- ↑ Gibbons-Neff, Thomas; Mashal, Mujib (২ ডিসেম্বর ২০১৯)। "ISIS Is Losing Afghan Territory. That Means Little for Its Victims."।
- ↑ "Who are Isis-K, and what is their relationship with the Taliban?"। The Telegraph। ২৮ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Why Taliban special forces are fighting Islamic State"। BBC News। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ Walsh, Joe (২৭ আগস্ট ২০২১)। "What Is ISIS-K Or IS-K? This Afghan Terror Group — And Taliban Enemy — Is Suspected In Kabul Airport Bombing."। Forbes (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ Philp, Catherine; Charter, David (২৭ আগস্ট ২০২১)। "Isis-K an acute and growing risk" (ইংরেজি ভাষায়)।
- ↑ "UCDP - Uppsala Conflict Data Program"। ucdp.uu.se। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১২-০৩।
- ↑ "Afghan Taliban Group Backs IS, But Only Abroad"। RadioFreeEurope/RadioLiberty (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-১৮।
- ↑ "Afghanistan news: Latest on blasts reported outside Kabul airport"। ২৬ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Biden on Kabul suicide bombings: 'We will hunt you down and make you pay"।
- ↑ "Sheer Chaos: At Least 13 U.S. Troops Killed as Blasts Rock Kabul Airport"। The Daily Beast। ২৬ আগস্ট ২০২১।
- ↑ CNN, Ivana Kottasová, Barbara Starr, Kylie Atwood, Nick Paton Walsh, Sam Kiley, Zachary Cohen, Jennifer Hansler and Tim Lister। "US troops, Afghans killed in attacks outside Kabul airport"। CNN।
- ↑ Cooper, Helene; Schmitt, Eric; Gibbons-Neff, Thomas (২০২১-০৮-২৭)। "As U.S. Troops Searched Afghans, a Bomber in the Crowd Moved In"। The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৮-২৮।
- ↑ "Afghanistan explosions: 13 US service members killed in Kabul airport blast, more wounded, officials say"। ২৬ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "Biden Vows to Finish Mission, Hunt Attackers: Afghanistan Update"। Bloomberg News। আগস্ট ২৬, ২০২১।
- ↑ "Taliban condemns suicide bombing at Kabul airport"। Fox News। ২৬ আগস্ট ২০২১। ২৬ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০২১।
- ↑ Farmer, Ben (২৭ আগস্ট ২০২১)। "Ambitious new Isis-K leader becomes Taliban's most wanted enemy after Kabul attacks"। The Daily Telegraph (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0307-1235। ২৮ আগস্ট ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০২১।