আচমত আলী খান সেতু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

আচমত আলী খান সেতু
৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
আচমত আলী খান সেতু ; ৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
স্থানাঙ্ক	২৩°১০′১১″ উত্তর ৯০°১৪′১৫″ পূর্ব / ২৩.১৬৯৭১৯৪° উত্তর ৯০.২৩৭৬১৫২° পূর্ব
বহন করে	যানবাহন
অতিক্রম করে	আড়িয়াল খাঁ নদ
স্থান	মাদারীপুর জেলা
দাপ্তরিক নাম	৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু
অন্য নাম	আড়িয়াল খাঁ সেতু
যার নামে নামকরণ	আচমত আলী খান
বৈশিষ্ট্য
উপাদান	কংক্রিট, স্টিল
মোট দৈর্ঘ্য	৬৯৪.৩৬ মিটার (০.৬৯৪৩৬ কিমি)
লেনের সংখ্যা	২
ইতিহাস
নির্মাণ শুরু	৯ মে ২০১২; ১২ বছর আগে
নির্মাণ ব্যয়	২৯৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা চীন সরকার দিয়েছে ২০০ কোটি ১৮ লক্ষ টাকা; বাংলাদেশ সরকার দিয়েছে ৯৪ কোটি ১২ লক্ষ টাকা;
উদ্বোধন হয়	২০ আগস্ট ২০১৫; ৯ বছর আগে
পরিসংখ্যান
টোল	হ্যাঁ
অবস্থান

ইতিহাস ব্রাউজ করুন

← পূর্বের পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে

দৃশ্যমানউইকিপাঠ্য

রৈখিক

২২:৪৬, ১৯ মে ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

আচমত আলী খান সেতু বা ৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু মাদারীপুর জেলার সদর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের উপর নির্মিত একটি সড়ক সেতু। সেতুটি ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে উদ্বোধন করেন। সেতুটি আড়িয়াল খাঁ সেতু নামেও পরিচিত।^[১]

ইতিহাস

আচমত আলী খান সেতুটি ২০১২ সালের ৯ মে নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ৩০ জুন ২০১৬ সালে। কিন্তু নির্মাণ কাজ নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়ে যায়। ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে সেতুটি উদ্বোধন করেন।^[১]

নামকরণ

আচমত আলী খান হলেন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমানে বাংলাদেশের মাদারীপুর জেলা) একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। ওনার নামানুসারেই সেতুর নামকরণ আচমত আলী খান সেতু করা হয়েছে।

গুরুত্ব

সেতুটির মাধ্যমে মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার সরাসরি সড়ক পথে সংযোগ ঘটেছে।

তথ্যসূত্র

↑ ^ক ^খ প্রতিনিধি, মাদারীপুর (২০১৫-০৮-২০)। "খুলে গেল মাদারীপুরের আচমত আলী খান বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর দ্বার"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৬।

বহিঃসংযোগ

আচমত আলী খান সেতু

[খুলে_গেল_মাদারীপুরের_আচমত_আলী_খান_বাংলাদেশ-চীন_মৈত্রী_সেতুর_দ্বার-1] ক ^খ প্রতিনিধি, মাদারীপুর (২০১৫-০৮-২০)। "খুলে গেল মাদারীপুরের আচমত আলী খান বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর দ্বার"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৬।

[১]

@@ ২৯ নং লাইন: / ২৯ নং লাইন: @@
 == গুরুত্ব ==
 সেতুটির মাধ্যমে [[মাদারীপুর জেলা|মাদারীপুর]] ও [[শরীয়তপুর জেলা|শরীয়তপুর জেলার]] সরাসরি সড়ক পথে সংযোগ ঘটেছে।
-== চিত্রশালা ==
 == তথ্যসূত্র ==

দে স বাংলাদেশের সেতু
সড়ক	ক্বীন ব্রীজ খান জাহান আলী সেতু মারিখালী সেতু মেঘনা সেতু মেঘনা-গোমতী সেতু বুড়িগঙ্গা সেতু মুক্তারপুর সেতু লালন শাহ সেতু শাহ আমানত সেতু সৈয়দ নজরুল ইসলাম সেতু সোনাহাট সেতু সৈয়দ মাছ-উদ রুমি সেতু হরিপুর সেতু তিস্তা সড়ক সেতু দ্বিতীয় ধরলা সেতু শহীদ আবদুর রব সেরনিয়াবাত সেতু গড়াই সেতু শহীদ গোলাম কিবরিয়া সেতু আচমত আলী খান সেতু মধুমতি সেতু বেকুটিয়া সেতু গংগাচড়া শেখ হাসিনা সেতু ইলিয়ট সেতু
রেল	কাউগাঁ রেল সেতু কাঞ্চন রেল সেতু আলমডাঙ্গা লাল ব্রিজ অম্বিকাপুর রেল সেতু আড়িয়াল খাঁ রেল সেতু খোয়াই রেলওয়ে সেতু গড়াই রেল সেতু মধুমতি রেল সেতু (মাগুরা) চিরিরবন্দর রেল সেতু তিস্তা রেল সেতু ধলেশ্বরী রেল সেতু টঙ্গী রেলওয়ে সেতু পাংশা ব্রিটিশ রেল সেতু ফেঞ্চুগঞ্জ রেলওয়ে সেতু বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতু ভৈরব রেলওয়ে সেতু জ্ঞানদিয়া রেলওয়ে সেতু রহনপুর রেলসেতু রূপসা রেল সেতু হার্ডিঞ্জ ব্রিজ
মিশ্র	কালুরঘাট সেতু পদ্মা সেতু বঙ্গবন্ধু সেতু