২০১৪ জিম্বাবুয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজ
অবয়ব
জিম্বাবুয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজ | |||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
তারিখ | ২৫ আগস্ট ২০১৪ - ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ | ||||||||||||||||||||||||||||
স্থান | জিম্বাবুয়ে | ||||||||||||||||||||||||||||
ফলাফল | দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজ জয় করে | ||||||||||||||||||||||||||||
সিরিজ সেরা খেলোয়াড় | ফাফ দু প্লেসিস | ||||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||||
২০১৪ জিম্বাবুয়ে ত্রি-দেশীয় সিরিজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট অঙ্গনে অনুষ্ঠিত একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট প্রতিযোগিতাবিশেষ। জিম্বাবুয়েতে একদিনের আন্তর্জাতিকের এ প্রতিযোগিতাটি ২৫ আগস্ট, ২০১৪ তারিখ থেকে ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৪ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হয়। স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে, দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়া এ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে।[১]
চূড়ান্ত খেলায় অস্ট্রেলিয়াকে পরাজিত করার মাধ্যমে দক্ষিণ আফ্রিকা দল সিরিজ জয় করে।
দলের সদস্য
[সম্পাদনা]খেলা পরিচালনাকারী কর্মকর্তা
[সম্পাদনা]খেলা পরিচালনায় নিম্নবর্ণিত কর্মকর্তাগণ দায়িত্ব পালন করেন:[৭][৮][৯][১০]
- আম্পায়ার: ইয়ান গোল্ড (ইংল্যান্ড), রাসেল টিফিন (জিম্বাবুয়ে), জেরেমিয়া মাতিবিরি (জিম্বাবুয়ে),[৯] আলীম দার (পাকিস্তান)[৯]
- টিভি আম্পায়ার: ওয়েন চিরোম্বি (জিম্বাবুয়ে)
- সংরক্ষিত আম্পায়ার: ল্যাঙ্গটন রাসেরে (জিম্বাবুয়ে), জেরেমিয়া মাতিবিরি (জিম্বাবুয়ে)[৮]
- ম্যাচ রেফারি: জাভাগাল শ্রীনাথ (ভারত)
গ্রুপ পর্বের পয়েন্ট তালিকা
[সম্পাদনা]গ্রুপ-পর্বে দলগুলো নিম্নবর্ণিত পয়েন্ট লাভ করে:[১১]
গ্রুপ পর্ব | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
অবস্থান | দল | খেলা | জ | পরা | ট | এনআর | বোপ | পয়েন্ট | এনআরআর | স্বপক্ষে | বিপক্ষে |
১ | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৪ | ৩ | ১ | ০ | ০ | ২ | ১৪ | +০.৪০৪ | (১০৫০/১৯৬.৪) | (৯৮৭/২০০) |
২ | অস্ট্রেলিয়া | ৪ | ২ | ২ | ০ | ০ | ২ | ১০ | +১.১৬০ | (১১৬৮/২০০) | (৯১১/১৯৪.৪) |
৩ | জিম্বাবুয়ে | ৪ | ১ | ৩ | ০ | ০ | ০ | ৪ | -১.৫৬৩ | (৭৪১/১৯৮) | (১০৬১/২০০) |
পয়েন্ট পদ্ধতি:
কোন কারণে দলগুলো সমান পয়েন্ট অর্জন করলে চূড়ান্ত খেলা বা সিরিজ নির্ধারণে নিম্নরূপ পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে:
- দলের সর্বোচ্চসংখ্যক জয়
- যদি সমান পয়েন্ট থাকে, তাহলে অন্যদলের বিপক্ষে সর্বোচ্চসংখ্যক জয়
- যদি সমান পয়েন্ট থাকে, তাহলে সংগৃহীত সর্বোচ্চসংখ্যক বোনাস পয়েন্ট
- যদি সমান পয়েন্ট থাকে, তাহলে সংগৃহীত সর্বোচ্চসংখ্যক নেট রান রেট
কোন কারণে খেলায় ফলাফল না আসলে, রান রেট প্রযোজ্য হবে না।
- জয় (জ): ২
- পরাজয় (পরা): ০
- নো রেজাল্ট (এনআর): ১
- টাই (ট): ১
- নেট রান রেট (এনআরআর): খেলায় ফলাফল আনয়ণে জয়ের জন্য স্বল্প ওভারে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন। প্রথমে ব্যাটিংকারী দলের রানের লক্ষ্যমাত্রাকে বৃষ্টিবিঘ্নিত আইনে পরবর্তীকালে ব্যাটিংকারী দলের ওভার পিছু রান সংগ্রহ।
গ্রুপ পর্বের খেলা
[সম্পাদনা]১ম খেলা
[সম্পাদনা] ২৫ আগস্ট
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫১৩ |
ব
|
||
- জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পয়েন্ট: অস্ট্রেলিয়া - ৫, জিম্বাবুয়ে - ০
২য় খেলা
[সম্পাদনা] ২৭ আগস্ট
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫১৬ |
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা - ৪, অস্ট্রেলিয়া - ০
৩য় খেলা
[সম্পাদনা] ২৯ আগস্ট
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫১৮ |
ব
|
||
- জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা - ৫, জিম্বাবুয়ে - ০
৪র্থ খেলা
[সম্পাদনা] ৩১ আগস্ট
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫২১ |
ব
|
||
- অস্ট্রেলিয়া টসে জয়ী হয়ে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পয়েন্ট: জিম্বাবুয়ে - ৪, অস্ট্রেলিয়া - ০
৫ম খেলা
[সম্পাদনা] ২ সেপ্টেম্বর
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫২২ |
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পয়েন্ট: অস্ট্রেলিয়া - ৫, দক্ষিণ আফ্রিকা - ০
৬ষ্ঠ খেলা
[সম্পাদনা] ৪ সেপ্টেম্বর
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫২৪ |
ব
|
||
- জিম্বাবুয়ে টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- পয়েন্ট: দক্ষিণ আফ্রিকা ৫, জিম্বাবুয়ে ০
চূড়ান্ত খেলা
[সম্পাদনা] ৬ সেপ্টেম্বর
স্কোরকার্ড ওডিআই ৩৫২৬ |
ব
|
||
- দক্ষিণ আফ্রিকা টসে জয়ী হয়ে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয়।
- দক্ষিণ আফ্রিকার ত্রি-দেশীয় সিরিজ জয়।
অর্জনসমূহ
[সম্পাদনা]- জিম্বাবুয়ে
- গ্রুপ-পর্বের ১ম খেলায় অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ১৯৮ রানের ব্যবধানে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ পরাজয়।[১২] ৩১ বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে জিম্বাবুয়ের ২৭তম পরাজয়, একমাত্র জয় ১৯৮৩ সালের বিশ্বকাপে।[১৩]
- হ্যামিল্টন মাসাকাদজা তার ২৪তম ওডিআই অর্ধ-শতক করেন।[১৩]
- তৃতীয় খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রসপার উতসেয়া হ্যাট্রিক করেন।[১৪] খেলায় তিনি তার নিজস্ব সেরা ৫/৩৬ বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন। ১৯৯৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে এডো ব্রান্ডেসের হ্যাট্রিকের পর দ্বিতীয় জিম্বাবুয়ের খেলোয়াড় হিসেবে এ কীর্তিগাঁথা রচনা করেন।[৫][১৪] ২০০৭ সালে লাসিথ মালিঙ্গা গায়ান অনুষ্ঠিত ক্রিকেট বিশ্বকাপের খেলায় দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চারবলে চারজনকে আউট করে ১ম হ্যাট্রিক করেছিলেন।[৫] জিম্বাবুয়ের ১ম বোলার হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথমবারের মতো পাঁচ-উইকেট দখল করেন।[৫]
- অধিনায়ক এলটন চিগুম্বুরা’র নৈপুণ্যে চতুর্থ খেলায় অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে ৩১ বছরের মধ্যে জিম্বাবুয়ের প্রথমবার ও সর্বমোট দ্বিতীয়বার জয়লাভ করে।[১৫]
- ৭ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে এলটন চিগুম্বুরা একাদশবার পঞ্চাশোর্ধ্ব রান করেন যা এ অবস্থানে সর্বোচ্চ।[১৫]
- অস্ট্রেলিয়া
- হারারে স্পোর্টস ক্লাবে অস্ট্রেলিয়া তাদের সর্বোচ্চ ৩৫০ রান করে ৬ উইকেটের বিনিময়ে।[১৩] এ সংগ্রহটি অস্ট্রেলিয়ার দশম সর্বোচ্চ রান।
- গ্রুপ-পর্বের ১ম খেলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ১৯৮ রানের ব্যবধানে জয় অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ জয়।[১২]
- মিচেল মার্শ-গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ১২.১ রান গড়ে অস্ট্রেলিয়ার দ্রুততম শতরানের (১০৯) জুটি গড়েন।[১৩]
- চতুর্থ খেলায় ৩১ বছরের মধ্যে জিম্বাবুয়ের কাছে প্রথমবারের মতো পরাজিত হয়।[১৫]
- জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়া সর্বনিম্ন ২০৯ রান সংগ্রহ করে।[১৫]
- চতুর্থ খেলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নাথান লায়ন তার খেলোয়াড়ী জীবনের সেরা বোলিং পরিসংখ্যান গড়েন ৪/৪৪।[১৫]
- দক্ষিণ আফ্রিকা
- তৃতীয় খেলায় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে চতুর্থবারের মতো অল-আউট হয়।[১৪]
- রাইলি রুশো তার প্রথম খেলায় শূন্য রানের পর দ্বিতীয় খেলায়ও শূন্য রানে আউট হন।[১৪] প্রসপার উতসেয়ার বলে জন নিয়ুম্বু’র হাতে কট-আউটের ফলে শচীন তেন্ডুলকরের মতো তিনি পরপর প্রথম দুই খেলায় শূন্য রান সংগ্রহ করেন।[৩]
পরিসংখ্যান
[সম্পাদনা]- সর্বোচ্চ রান[১৬]
খেলোয়াড় | দল | রান | ইনিংস | গড় | স্ট্রাইক রেট | সর্বোচ্চ রান | শতক | অর্ধ-শতক |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ফাফ দু প্লেসিস | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৪৬৪ | ৫ | ৯২.৮০ | ৯২.৫১ | ১২৬ | ৩ | ১ |
অ্যারন ফিঞ্চ | অস্ট্রেলিয়া | ২৫০ | ৫ | ৫০.০০ | ৭৫.৭৫ | ১০২ | ১ | ২ |
মিচেল মার্শ | অস্ট্রেলিয়া | ২৫০ | ৫ | ৫৫.৫০ | ৯৬.৫১১ | ৮৯ | ০ | ২ |
এবি ডি ভিলিয়ার্স | দক্ষিণ আফ্রিকা | ২১৫ | ৫ | ১০৭.৫০ | ১১৬.৮৪ | ১২৬* | ১ | ১ |
হাশিম আমলা | দক্ষিণ আফ্রিকা | ১৭২ | ৫ | ৩৪.৪০ | ৭৩.৫০ | ৬৬ | ০ | ২ |
- সর্বোচ্চ উইকেট[১৭]
খেলোয়াড় | দল | উইকেট | মেইডেন | গড় | স্ট্রাইক রেট | ইকোনোমি | সেরা বোলিং |
---|---|---|---|---|---|---|---|
ডেল স্টেইন | দক্ষিণ আফ্রিকা | ১০ | ৫ | ২১.২০ | ২৭.৩০ | ৪.৬৫ | ৪/৩৪ |
নাথান লায়ন | অস্ট্রেলিয়া | ৭ | ৪ | ২৫.৭১ | ৩১.৭০ | ৪.৮৬ | ৪/৪৪ |
প্রসপার উতসেয়া | জিম্বাবুয়ে | ৭ | ৪ | ২৫.৭১ | ৩৪.২০ | ৪.৫০ | ৫/৩৬ |
রায়ান ম্যাকলারিন | দক্ষিণ আফ্রিকা | ৬ | ৪ | ২৪.০০ | ২৪.০০ | ৬.০০ | ৩/২৪ |
জন নিয়ুম্বু | জিম্বাবুয়ে | ৬ | ৪ | ৩১.৫০ | ৩৬.০০ | ৫.২৫ | ৩/২৪ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Zimbabwe Tri-Series schedule
- ↑ "Global / Zimbabwe Squad, Zimbabwe Triangular Series, 2014"। espncricinfo। আগস্ট ২৪, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৬ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ "Global / South Africa Squad Zimbabwe Triangular Series, 2014"। espncricinfo। আগস্ট ৫, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ SA call up Rossouw, Shezi for Zimbabwe ODIs
- ↑ ক খ গ ঘ Jeswant, Bishen (২৯ আগস্ট ২০১৪)। "South Africa's worst collapse, 6 for 21; A stats review at the end of the tri-series game between Zimbabwe and South Africa, August 29, 2014, Zimbabwe v South Africa, Tri-series, Harare"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ Watson ruled out of Zimbabwe series
- ↑ "Global / Match Officials - 2nd Match : South Africa v Australia at Harare"। espncricinfo। আগস্ট ২৫, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৭, ২০১৪।
- ↑ ক খ "Global / Match Officials - 2nd Match : South Africa v Australia at Harare"। espncricinfo। আগস্ট ২৭, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ২৮, ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "Global / Match Officials - 3rd Match : Zimbabwe v South Africa"। espncricinfo। আগস্ট ২৯, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ৩১, ২০১৪।
- ↑ "Global / Match Officials - 4th Match : Zimbabwe v Australia"। espncricinfo। আগস্ট ৩১, ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ১, ২০১৪।
- ↑ "Zimbabwe Triangular Series 2014"। Zimbabwe Triangular Series, 2014 / Points table। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ Brickhill, Liam (২৫ আগস্ট ২০১৪)। "Unforgiving Australia expose Zimbabwe's cracks, Zimbabwe v Australia, Tri-series, Harare"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ Moonda, Firdose (২৫ আগস্ট ২০১৪)। "Zimbabwe fold after Marsh, Maxwell blitz, Zimbabwe v Australia, Tri-series, Harare"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ Moonda, Firdose (২৯ আগস্ট ২০১৪)। "Big win for SA despite Utseya hat-trick, Zimbabwe v South Africa, Tri-series, Harare"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৩১ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ Moonda, Firdose (৩১ আগস্ট ২০১৪)। "Zimbabwe beat Australia after 31 years"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৪।
- ↑ Zimbabwe Triangular Series, 2014 / Records / Most runs, espncricinfo, 28 September, 2014
- ↑ "2014 Zimbabwe Tri-series most wickets"। espncricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৪।