মো. আবদুল আজিজ
মো. আবদুল আজিজ বাংলাদেশ সরকারের প্রাক্তন মন্ত্রিপরিষদ সচিব।[১]
কর্মজীবন
[সম্পাদনা]আজিজ ২০০৩ সালে সংস্থাপন মন্ত্রণালয়ে যুগ্ম সচিব এবং বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ওই বছরের আগস্টে তিনি পদোন্নতি পান।[২]
২০০৫ সালে তিনি পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে ভারপ্রাপ্ত সচিব হিসেবে কর্মরত থাকাকালীন সচিব পদে পদোন্নতি পান।[৩][৪]
আজিজ কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব এবং বাংলাদেশ পরিকল্পনা কমিশন-এর সদস্য হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।[৩]
২০০৮ সালের ২৮ নভেম্বর আজিজকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়। তিনি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমেদ-এর অধীনে আলী ইমাম মজুমদার-এর স্থলাভিষিক্ত হন।[৩] তিনি পরবর্তী সরকারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা-এর অধীনেও মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[৫]
তিনি সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার সময়ে অনেক কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দেওয়া হয়, যা শূন্য পদের চেয়ে বেশি ছিল এবং এর ফলে অনেককে বিশেষ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওএসডি) হিসেবে রাখা হয়।[৬]
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ঢাকা সেনানিবাসের বাসভবন থেকে উচ্ছেদের পর তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেন।[৭]
আজিজ অবসর গ্রহণের পর চুক্তিভিত্তিক মন্ত্রিপরিষদ সচিব হিসেবে কাজ করেন।[৮] ২০১১ সালের অক্টোবর মাসে এম মুশাররফ হোসেন ভূঁইয়া আজিজের স্থলাভিষিক্ত হন।[৯]
২০১২ সালের ফেব্রুয়ারিতে তার নাম বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের কমিশনার পদে বিবেচনা করা হয়।[১০]
আজিজ এসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট (এএসএ)-এর একজন জ্যেষ্ঠ পরামর্শক।[১১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Follow govt rules of business strictly"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১০-০৯-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "List of 146 promoted as addl and joint secretaries"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ ক খ গ "Aziz takes over as cabinet secretary"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৮-১১-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "48 joint secys promoted out of 81 qualified"। দ্য ডেইলি স্টার। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "Monitoring militancy tops PMÔÇÖs DC conference directives"। banglanews24.com। ২০১০-০৭-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ Azad, M. Abul Kalam (২০১০-১১-২৪)। "Promotion spree to see more OSDs"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "Khaleda contests 'eviction'"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১০-১১-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ Azad, M. Abul Kalam (২০১১-০৩-২৭)। "Retirees rule admin"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "Reshuffle in top admin"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-১০-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "মঙ্গলবারই রাষ্ট্রপতির কাছে তালিকা দেবে সার্চ কমিটি"। banglanews24.com। ২০১২-০২-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।
- ↑ "'He was crucial for microfinance'"। দ্য ডেইলি স্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০২-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৯-২২।