বিষয়বস্তুতে চলুন

ভূ-জোয়ার

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে

ভূ-জোয়ার (কঠিন পৃথিবী জোয়ারক্রাস্টাল জোয়ারদেহ জোয়ারদৈহিক জোয়ার বা ভূমি জোয়ার হিসেবেও পরিচিত) হল পৃথিবীর চাঁদ এবং সূর্যের মহাকর্ষের কারণে কঠিন পৃথিবীর পৃষ্ঠতলের স্থানচ্যুতি। প্রায় ১২ ঘণ্টা এবং দীর্ঘ সময় সময়কালে এটির প্রধান উপাদানে মিটার স্তরের বিস্তার রয়েছে। বৃহত্তম দেহ জোয়ার উপাদান অর্ধ-দৈনিক হয় কিন্তু উল্লেখযোগ্য দৈনিক, আধা-বার্ষিক এবং পাক্ষিক অবদান রয়েছে। যদিও ভূ-জোয়ার এবং সমুদ্রের জোয়ার-ভাটা সৃষ্টিকারী মহাকর্ষীয় বল একই, তবে প্রতিক্রিয়াগুলি বেশ ভিন্ন।

জোয়ার বৃদ্ধির শক্তি

[সম্পাদনা]
চন্দ্র জোয়ার শক্তি: এই চিত্রগুলি উত্তর গোলার্ধের উপরে থেকে সরাসরি ৩০° উ (অথবা ৩০° দ) এর উপরে চাঁদের চিত্র বর্ণন করছে, গ্রহের উভয় দিক দেখাচ্ছে। লাল উপরে, নীল নিচে।

পর্যাবৃত্ত মহাকর্ষীয় শক্তি চাঁদ থেকে বেশি আসে কিন্তু সূর্যের মহাকর্ষীয় শক্তিও গুরুত্বপূর্ণ। এখানে ছবিটি দেখাচ্ছে চাঁদের জোয়ারের শক্তি যখন চাঁদ ৩০° ডিগ্রি উত্তরে (বা ৩০° দক্ষিণে) সরাসরি প্রদর্শিত হয়। এই নমুনাটি চাঁদের দিকে নির্দেশিত লাল এলাকা (অথবা সরাসরি থেকে দূরে) দিয়ে স্থির থাকে। লাল ঊর্ধ্বমুখী টান, নীল নিম্নমুখী টান নির্দেশ করে। উদাহরণস্বরূপ, যদি চাঁদ ৯০° ডিগ্রী পশ্চিমে (অথবা ৯০° ডিগ্রী পূর্বে) সরাসরি উপর হয়, লাল এলাকাগুলি পশ্চিমের উত্তর গোলার্ধে উপরের ডানদিকে কেন্দ্রীভূত হয়। লাল উপরে, নীল নিচে। উদাহরণস্বরূপ, চাঁদ যদি সরাসরি ৯০° ডিগ্রী পশ্চিমে (৯০° ডিগ্রী পূর্ব), লাল এলাকার কেন্দ্র হচ্ছে ৩০° উত্তর, ৯০° পশ্চিম এবং ৩০° দক্ষিণ, ৯০° পূর্ব, এবং নীলাভ বৃত্তের কেন্দ্রটি সেই বিন্দুগুলো থেকে গুরুবৃত্ত সমানুপাতিক (সমদূরবর্তী) অনুসরণ করে। ৩০° ডিগ্রী অক্ষাংশে একটি শক্তিশালী শিখর প্রতি তিথিতে (চন্দ্র দিনে) একবার ঘটে, যা অক্ষাংশে একটি উল্লেখযোগ্য আহ্নিক শক্তি প্রদান করে। বিষুবরেখা বরাবর দুটি সমান আকারের শিখর (এবং নিম্নচাপ) সমান আকারে হয়, সেখানে আধা আহ্নিক বল বা শক্তি প্রদান করে।

দেহ জোয়ার

[সম্পাদনা]
ক্ষেত্র চলাচলের উল্লম্ব স্থানচ্যুতি।
লাল উপর, নীল নিচ।
ক্ষেত্র চলাচলের পূর্ব-পশ্চিম স্থানচ্যুতি।
লাল পূর্ব, নীল পশ্চিম।
ক্ষেত্র চলাচলের উত্তর-দক্ষিণ স্থানচ্যুতি।
লাল উত্তর, নীল দক্ষিণ।
টেসেরাল চলাচলের উল্লম্ব স্থানচ্যুতি।
লাল উপর, নীল নিচ।
টেসেরাল চলাচলের পূর্ব-পশ্চিম স্থানচ্যুতি।
লাল পূর্ব, নীল পশ্চিম।
টেসেরাল চলাচলের উত্তর-দক্ষিণ স্থানচ্যুতি।
লাল উত্তর, নীল দক্ষিণ।
আঞ্চলিক চলাচলের উল্লম্ব স্থানচ্যুতি। লাল উপর, নীল নিচ।

ভূ-জোয়ার পৃথিবীর সমগ্র দেহকে ধারণ করে ও পাতলা ভূত্বক দ্বারা অনিরুদ্ধ এবং ভূমি পৃষ্ঠতল দখল করে রয়েছে, যা স্কেলগুলির অনমনীয়তাকে অপ্রাসঙ্গিক করে তোলে। মহাসাগরের জোয়ারগুলি একই পরিচালনা শক্তির অনুরণনের ফলস্বরূপ, যা অনেক দিন ধরে সমুদ্রের উপসাগরীয় অঞ্চলে জলচলাচল সময়ের সাথে যুক্ত হয়, যাতে তাদের বিস্তার এবং সময় বেশ ভিন্ন এবং কয়েক শত কিলোমিটারের ছোট দূরত্বের মধ্যে পরিবর্তিত হয়। সমগ্র পৃথিবীর দোদুল্যমান সময়গুলি জ্যোতির্বিজ্ঞানের সময়ের কাছাকাছি নয়, সুতরাং এর নমনীয়তা মুহুর্তের শক্তির কারণে হয়।

বারো ঘণ্টার কাছাকাছি সময়ের সাথে জোয়ারের উপাদানগুলিতে চন্দ্র বিস্তার (পৃথিবী স্ফীতি/ নিম্নচাপ দূরত্ব) রয়েছে যা সৌর বিস্তারের দ্বিগুণের তুলনায় একটু বেশি, নিচের তালিকার মতো। নতুন এবং পূর্ণ চাঁদে, সূর্য এবং চাঁদ একত্রিত হয়, এবং চন্দ্র এবং সৌর জোয়ারের সর্বোচ্চ এবং ক্ষুদ্রতম অংশ (স্ফীতি এবং নিম্নচাপ) বিশেষ অক্ষাংশে সর্বাধিক জোয়ারের পরিসরের জন্য একত্রিত হয়। চাঁদের প্রথম এবং তৃতীয় ত্রৈমাসিক পর্যায়ে, চন্দ্র এবং সৌর জোয়ারগুলি খাড়া, এবং জোয়ারের পরিসর সর্বনিম্ন। আধা-দৈনিক জোয়ারগুলি প্রতি ১২ ঘণ্টায় একবার সম্পূর্ণ আবর্তন করে এবং সর্বাধিক উচ্চতায় (একটি বসন্ত এবং মরা কটাল) একবার সম্পূর্ণ আবর্তনে ১৪ দিন সময় লাগে।

১৮৭৯ সালে জর্জ এইচ ডারউইন কর্তৃক পৃথিবীর জোয়ারগুলির একটি সুসংবদ্ধ তত্ত্বের বিকাশ শুরু হয়েছিল,[] এবং তারপর আরো অনেক লেখক দ্বারা বিস্তৃতি লাভ করে, ১৯৬৪ সালে উইলিয়াম কৌলা সর্বাধিক উল্লেখযোগ্য।[]

আধা-দৈনিক জোয়ার (১২ ঘণ্টায় সর্ব্বোচ্চ একবার) প্রাথমিকভাবে চন্দ্রঘটিত (only S2 is purely solar) এবং বৃত্তকলার পরিগ্রহের বৃদ্ধি ঘটায় যা একই দ্রাঘিমা বরাবর একই সময়ে বাড়ে এবং পতিত হয়।[] উল্লম্ব এবং পূর্ব-পশ্চিম স্থানচ্যুতিগুলির "সেক্টরিয়াল" বৈচিত্রসমূহ বিষুবরেখায় সর্বাধিক এবং মেরুতে অদৃশ্য হয়ে যায়। প্রতিটি অক্ষাংশ বরাবর দুটি চক্র রয়েছে, স্ফীত অংশগুলি একে অপরের বিপরীত, এবং অবনতি একইভাবে বিরোধিতা করে। দৈনিক জোয়ার লুনিসোলার (চান্দ্রদশা ও সৌরবর্ষের মিলিত রূপ) হয়, এবং tesseral পরিগ্রহের বৃদ্ধি ঘটায়। ৪৫° অক্ষাংশে উল্লম্ব এবং পূর্ব-পশ্চিম গতিবিধি সর্বোচ্চ এবং বিষুবরেখা ও মেরুতে শূন্য। Tesseral variation এর প্রতি অক্ষাংশে একটি চক্র আছে, একটি স্ফীত অংশ এবং একটি মন্দা অবস্থা; স্ফীত অংশগুলি বিপরীত (বিপরীত পৃথিবীপৃষ্ঠ-সংক্রান্ত), উদাহরণস্বরূপ, উত্তর গোলার্ধের পশ্চিম অংশ এবং দক্ষিণ গোলার্ধের পূর্ব অংশকে বলা হয়, এবং একইভাবে উত্তর গোলার্ধের পূর্ব অংশ এবং দক্ষিণ গোলার্ধের পশ্চিমাঞ্চলের মন্দা অবস্থার বিরোধিতা করা হয় এক্ষেত্রে। অবশেষে, পাক্ষিক এবং আধা-বার্ষিক জোয়ারগুলিতে বলয়াকার পরিগ্রহ রয়েছে, যেমন চাঁদ বা সূর্যের মহাকর্ষটি উত্তর এবং দক্ষিণ গোলার্ধ থেকে আলাদাভাবে ঢালু হওয়ার কারণে পরিচালিত হয়। ৩৫°১৬' অক্ষাংশে শূন্য উল্লম্ব স্থানচ্যুতি রয়েছে। যেহেতু এই স্থানচ্যুতিগুলি পূর্ব-পশ্চিম এবং উত্তর-দক্ষিণের উল্লম্ব দিককে প্রভাবিত করে, বৈচিত্রগুলি প্রায়শই জ্যোতির্বিজ্ঞানে ব্যবহারের জন্য মিলিআর্কসেকেন্ডে ট্যাবুলেটেড করা হয়। উল্লম্ব স্থানচ্যুতি নিয়মিতই μgal এ ট্যাবুলেটেড করা হয়, যেহেতু মাধ্যাকর্ষণ নতিমাত্রা অবস্থান নির্ভরশীল হয় যাতে দূরত্ব রূপান্তর প্রতি সেন্টিমিটারে ৩ μgal হয়।

ভূ-জোয়ারের অন্যান্য অবদানকারী

[সম্পাদনা]

উপকূলীয় এলাকায় সমুদ্রের জোয়ার ভূ-জোয়ারের সাথে ধাপে ধাপে চলে, ওজনের ফলাফলের পার্থক্যের প্রতিক্রিয়ায় উচ্চ সমুদ্র জোয়ারে অতিরিক্ত (বা কম জোয়ারে একটি ঘাটতি) জল থাকে যা মহাকর্ষীয় ভারসাম্য স্তর এবং সংলগ্ন স্থলের হ্রাস (বা বৃদ্ধি) ঘটায়। মহাসাগর জোয়ারের দ্বারা সৃষ্ট স্থানচ্যুতি পৃথিবীর পৃষ্ঠের জোয়ারের কারণে স্থানচ্যুতি আরো বৃদ্ধি করতে পারে। অনেক অভ্যন্তরীণ সংবেদনশীল যন্ত্র প্রায়ই একই সংশোধন করতে হয়। বায়ুমণ্ডলীয় বোঝা এবং ঝড়ের ঘটনা এছাড়াও পরিমাপযোগ্য হতে পারে, যদিও অবস্থার পরিবর্তনে ভর কম ভারি।

জোয়ারের উপাদান

[সম্পাদনা]

মুখ্য জোয়ার উপাদান। পরিমান তালিকাভুক্ত উপাদানের শতাংশে ভিন্ন হতে পারে।[][]

আধা-দৈনিক

[সম্পাদনা]
জোয়ার উপাদান সময় উল্লম্ব প্রশস্ততা (মিমি) অনুভূমিক প্রশস্ততা (মিমি)
M2 ১২.৪২১ ঘণ্টা ৩৮৪.৮৩ ৫৩.৮৪
S2 (সৌর আধা-দৈনিক) ১২.০০০ ঘণ্টা ১৭৯.০৫ ২৫.০৫
N2 ১২.৬৫৮ ঘণ্টা ৭৩.৬৯ ১০.৩১
K2 ১১.৯৬৭ ঘণ্টা ৪৮.৭২ ৬.৮২

দৈনিক

[সম্পাদনা]
জোয়ার উপাদান সময় উল্লম্ব প্রশস্ততা (মিমি) অনুভূমিক প্রশস্ততা (মিমি)
K1 ২৩.৯৩৪ ঘণ্টা ১৯১.৭৮ ৩২.০১
O1 ২৫.৮১৯ ঘণ্টা ১৫৮.১১ ২২.০৫
P1 ২৪.০৬৬ ঘণ্টা ৭০.৮৮ ১০.৩৬
φ1 ২৩.৮০৪ ঘণ্টা ৩.৪৪ ০.৪৩
ψ1 ২৩.৮৬৯ ঘণ্টা ২.৭২ ০.২১
S1 (সৌর দৈনিক) ২৪.০০০ ঘণ্টা ১.৬৫ ০.২৫

দীর্ঘ মেয়াদী

[সম্পাদনা]
জোয়ার উপাদান সময় উল্লম্ব প্রশস্ততা (মিমি) অনুভূমিক প্রশস্ততা (মিমি)
Mf ১৩.৬৬১ দিন ৪০.৩৬ ৫.৫৯
Mm (চান্দ্র মাসিক) ২৭.৫৫৫ দিন ২১.৩৩ ২.৯৬
Ssa (সৌর আধা বার্ষিক) ০.৫০০০০ বছর ১৮.৭৯ ২.৬০
চন্দ্র নোড ১৮.৬১৩ বছর ১৬.৯২ ২.৩৪
Sa (সৌর বার্ষিক) ১.০০০০ বছর ২.৯৭ ০.৪১

প্রভাব

[সম্পাদনা]

আগ্নেয়গিরি গবেষকরা নিয়মিত, প্রত্যাশিত ভূ-জোয়ারের গতিবিধির তথ্য ব্যবহার করেন শক্তির পরিমাপ ও সংবেদনশীল আগ্নেয়গিরি পরিগ্রহ পর্যবেক্ষণ যন্ত্র পরীক্ষা করতে। জোয়ার আগ্নেয়গিরি ঘটনারও উৎস হতে পারে। [] [] সিসমোলজিস্টরা নির্ধারণ করেছেন যে মাইক্রোসিজমিক ঘটনাগুলি মধ্য এশিয়ায় জোয়ারের বিভিন্নতার সাথে সম্পর্কিত (হিমালয়ের উত্তরে)।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] স্থল জোয়ারের আধা দৈনিক বিস্তার নিরক্ষরেখায় প্রায় ৫৫ সেন্টিমিটার (২২ ইঞ্চি) পৌঁছতে পারে যা জিপিএস, ভিএলবিআই এবং এসএলআর পরিমাপে গুরুত্বপূর্ণ। [][] যথাযথ জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত কৌণিক পরিমাপের জন্য পৃথিবীর ঘূর্ণনের হার সম্পর্কে জ্ঞান প্রয়োজন (দিনের দৈর্ঘ্য, অগ্রগমন, এবং অক্ষবিচলন), যা ভূ-জোয়ার দ্বারা প্রভাবিত হয় (তথাকথিত মেরু জোয়ার)। কিছু কণা পদার্থবিজ্ঞান পরীক্ষা-নিরীক্ষার ক্ষেত্রেও স্থল জোয়ারগুলি বিবেচনায় নেওয়া উচিত। [১০] উদাহরণস্বরূপ, সার্ন বা স্ল্যাক ন্যাশনাল অ্যাক্সেলারেটর ল্যাবরেটরি তে, যথাযথ ক্রিয়াকলাপের জন্য স্থল জোয়ার নেওয়ার সময় খুব বড় কণা ত্বরকসমূহকে ডিজাইন করা হয়েছিল। যে প্রভাবগুলি আমলে নেওয়া উচিত তার মধ্যে রয়েছে বৃত্তীয় ত্বরকের জন্য পরিধির আকৃতির বিকৃতি এবং কণা মরীচি শক্তি। [১১] [১২]

দেহ জোয়ার গ্রহ এবং চাঁদে, পাশাপাশি বাইনারি তারা এবং বাইনারি গ্রহাণুতে, গ্রহ ব্যবস্থার দীর্ঘমেয়াদী গতিশীলতায় মূল ভূমিকা পালন করে। উদাহরণ স্বরূপ, এটি চাঁদে দেহ জোয়ারের কারণে ১: ১ ঘূর্ণন-কক্ষপথ অনুরণনে ধরা পড়ে (এবং সবসময় আমাদের একপাশ দেখাচ্ছে)। দেহ জোয়ারের কারণে, বুধ ৩: ২ ঘূর্ণন-কক্ষপথ অনুরণনে সূর্যের সাথে আটকে পড়ে। [১৩] একই কারণে, এটি বিশ্বাস করা হয় যে এক্সোপ্ল্যানেটগুলির অনেকগুলি তাদের নিজ তারকাদের সাথে উচ্চতর ঘূর্ণন-কক্ষপথ অনুরণে বন্দী হয়ে পড়ে। [১৪]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. G. H. Darwin, Philosophical Transactions of the Royal Society of London, 170, 447-530, 1879
  2. W. M. Kaula, Reviews of Geophysics, 2, 661-684, 1964
  3. Paul Melchior, "Earth Tides", Surveys in Geophysics, 1, pp. 275–303, March, 1974.
  4. John Wahr, "Earth Tides", Global Earth Physics, A Handbook of Physical Constants, AGU Reference Shelf, 1, pp. 40–46, 1995.
  5. Michael R. House, "Orbital forcing timescales: an introduction", Geological Society, London, Special Publications; 1995; v. 85; p. 1-18. http://sp.lyellcollection.org/cgi/content/abstract/85/1/1
  6. Sottili G., Martino S., Palladino D.M., Paciello A., Bozzano F. (2007), Effects of tidal stresses on volcanic activity at Mount Etna, Italy, Geophys. Res. Lett., 34, L01311, ডিওআই:10.1029/2006GL028190, 2007.
  7. Volcano watch ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে, USGS.
  8. IERS Conventions (2010). Gérard Petit and Brian Luzum (eds.). (IERS Technical Note ; 36) Frankfurt am Main: Verlag des Bundesamts für Kartographie und Geodäsie, 2010. 179 pp., আইএসবিএন ৯৭৮৩৮৯৮৮৮৯৮৯৬, Sec. 7.1.1, "Effects of the solid Earth tides" [১]
  9. User manual for the Bernese GNSS Software, Version 5.2 (November 2015), Astronomical Institute of the University of Bern. Section 10.1.2. "Solid Earth Tides, Solid and Ocean Pole Tides, and Permanent Tides" [২]
  10. Accelerator on the move, but scientists compensate for tidal effects ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৫ মার্চ ২০১০ তারিখে, Stanford online.
  11. circumference deformation ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৪ মার্চ ২০১১ তারিখে[অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  12. particle beam energy ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২০ জুলাই ২০১১ তারিখে affects [অনির্ভরযোগ্য উৎস?]
  13. Noyelles, B.; Frouard, J.; Makarov, V. V.; & Efroimsky, M. (২০১৪)। "Spin-orbit evolution of Mercury revisited."। Icarus241: 26–44। arXiv:1307.0136অবাধে প্রবেশযোগ্যডিওআই:10.1016/j.icarus.2014.05.045বিবকোড:2014Icar..241...26N 
  14. Makarov, V. V.; Berghea, C.; & Efroimsky, M. (২০১২)। "Dynamical Evolution and Spin–Orbit Resonances of Potentially Habitable Exoplanets: The Case of GJ 581d."। The Astrophysical Journal761 (2): 83। arXiv:1208.0814অবাধে প্রবেশযোগ্যডিওআই:10.1088/0004-637X/761/2/83বিবকোড:2012ApJ...761...83M। 83। 

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]
  • McCully, James Greig, Beyond the Moon, A Conversational, Common Sense Guide to Understanding the Tides, World Scientific Publishing Co, Singapore, 2006.
  • Paul Melchior, Earth Tides, Pergamon Press, Oxford, 1983.
  • Wylie, Francis E, Tides and the Pull of the Moon, The Stephen Greene Press, Brattleboro, Vermont, 1979.