আচমত আলী খান সেতু
আচমত আলী খান সেতু বা ৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু মাদারীপুর জেলার সদর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদের উপর নির্মিত একটি সড়ক সেতু। সেতুটি ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে উদ্বোধন করেন। সেতুটি আড়িয়াল খাঁ সেতু নামেও পরিচিত।[১]
আচমত আলী খান সেতু ৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু | |
---|---|
স্থানাঙ্ক | ২৩°১০′১১″ উত্তর ৯০°১৪′১৫″ পূর্ব / ২৩.১৬৯৭১৯৪° উত্তর ৯০.২৩৭৬১৫২° পূর্ব |
বহন করে | যানবাহন |
অতিক্রম করে | আড়িয়াল খাঁ নদ |
স্থান | মাদারীপুর জেলা |
দাপ্তরিক নাম | ৭ম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু |
অন্য নাম | আড়িয়াল খাঁ সেতু |
যার নামে নামকরণ | আচমত আলী খান |
বৈশিষ্ট্য | |
উপাদান | কংক্রিট, স্টিল |
মোট দৈর্ঘ্য | ৬৯৪.৩৬ মিটার (০.৬৯৪৩৬ কিমি) |
লেনের সংখ্যা | ২ |
ইতিহাস | |
নির্মাণ শুরু | ৯ মে ২০১২ |
নির্মাণ ব্যয় | ২৯৪ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা
|
উদ্বোধন হয় | ২০ আগস্ট ২০১৫ |
পরিসংখ্যান | |
টোল | হ্যাঁ |
অবস্থান | |
ইতিহাস
[সম্পাদনা]আচমত আলী খান সেতুটি ২০১২ সালের ৯ মে নির্মাণ কাজ শুরু হয় এবং নির্মাণ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ৩০ জুন ২০১৬ সালে। কিন্তু নির্মাণ কাজ নির্ধারিত সময়ের আগেই শেষ হয়ে যায়। ২০১৫ সালের ২০ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও কনফারেন্স এর মাধ্যমে সেতুটি উদ্বোধন করেন।[১]
নামকরণ
[সম্পাদনা]আচমত আলী খান হলেন ব্রিটিশ ভারতের (বর্তমানে বাংলাদেশের মাদারীপুর জেলা) একজন প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, মুক্তিযোদ্ধা ও সমাজসেবক। ওনার নামানুসারেই সেতুর নামকরণ আচমত আলী খান সেতু করা হয়েছে।
গুরুত্ব
[সম্পাদনা]সেতুটির মাধ্যমে মাদারীপুর ও শরীয়তপুর জেলার সরাসরি সড়ক পথে সংযোগ ঘটেছে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ প্রতিনিধি, মাদারীপুর (২০১৫-০৮-২০)। "খুলে গেল মাদারীপুরের আচমত আলী খান বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতুর দ্বার"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৫-০৬।