অলঙ্কারশাস্ত্র
‘অলঙ্কার’ শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ সুসজ্জিতকরণ বা বিভূষিতকরণ। শব্দে সাধারণ অর্থের অতিরিক্ত এক চমৎকারিত্ব সৃষ্টিই হলো অলঙ্কার। কাব্যের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য যার দ্বারা কাব্যভাষাকে সৌন্দর্যমন্ডিত করা হয় তাকে অলঙ্কার বলে। সংস্কৃতে একে সাহিত্যশাস্ত্র বা সাহিত্যতত্ত্ব নামেও অভিহিত করা হয়।
সংজ্ঞা
[সম্পাদনা]- ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে
যে গুণ দ্বারা ভাষার শক্তিবর্ধন ও সৌন্দর্য সম্পাদন হয়, তাকে অলঙ্কার বলে
- ড. শুদ্ধস্বত্ত্ব বসুর মতে
অলঙ্কার শব্দের একটা ব্যাপক অর্থ আছে যার দ্বারা রস, রীতি, ধ্বনি, গুণ, ক্রিয়া, অনুপ্রাস, উপমা, বিরোধ, বক্রোক্তি প্রভৃতিকে বোঝায়, কারণ কাব্যসৌন্দর্য বলতে এগুলোকে অবশ্যই ধরতে হবে
প্রকারভেদ
[সম্পাদনা]কাব্যের অলঙ্কার নির্ভর করে শব্দের ওপর। আর শব্দের দুটো দিক রয়েছে। শব্দের উচ্চারণ অর্থাৎ ধ্বনিগত দিক, অপরদিকে শব্দের অর্থগত দিক। যার অর্থ অভ্যন্তরীন। আর ধ্বনিগত দিক হলো বাহ্যিক। শব্দের এই বৈশিষ্ট্যের প্রেক্ষিতে অলঙ্কারকে প্রধানত দুই ভাবে ভাগ করা হয়। যথা- ১. শব্দালঙ্কার ও ২. অর্থালঙ্কার।[১]
শব্দালঙ্কার
[সম্পাদনা]শব্দালঙ্কার শব্দের ধ্বনিগত সৌন্দর্যবৃদ্ধি করে। এই অলঙ্কার পুরোপুরি ধ্বনিসুষমার ওপর নির্ভর করে। তাই এই ধরনের অলঙ্কারে শব্দকে বদল করা চলে না। যেমন-
১. এদেশে বিদ্যার মন্দিরে সুন্দরের প্রবেশ নিষেধ।
২. ‘বাঘের বিক্রমসম মাঘের রজনী।’
উপর্যুক্ত উদাহরণ দুটোতে শব্দের ধ্বনির পরিবর্তন করলে শব্দালঙ্কার বিনষ্ট হয়। প্রথম উদাহরণে যদি এদেশে না বলে এ প্রদেশে বা পুরো বাক্য পরিবর্তন করে বলা হয ‘এ প্রদেশে বিদ্যাশিক্ষার প্রথা অত্যন্ত নীরস’ তাহলে শ্লেষ ও অনুপ্রাস থাকে না। আবার দ্বিতীয় উদাহরণে শব্দের আদিতে ‘ব’ ধ্বনি, প্রথমটি ছাড়া অন্যান্য সব শব্দে ‘ম’ ধ্বনি এবং প্রথম পর্বের আদিতে ‘বাঘের’ সাথে মিল রেখে দ্বিতীয় পর্বের আদিতেও অনুরূপ শব্দ ব্যবহৃত হবার ফলে যে ব্যঞ্চনা সৃষ্টি হয় তাই অলঙ্কার। শব্দালঙ্কার ছয় প্রকার। যেমন- অনুপ্রাস, যমক, শ্লেষ, বক্লোক্তি, ধ্বনি্যুক্তি, পুনরুক্তবদাভাস। নিম্নে এই প্রসঙ্গে আলোচনা করা হলো।
অনুপ্রাস
[সম্পাদনা]একই রকম বর্ণ বা বর্ণসমষ্টি বারবার ব্যবহৃত হলে, তাকে অনুপ���রাস বলে। যেমন-
- ‘চুল তার কবেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা।’
- কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিলো ।
যমক
[সম্পাদনা]একই শব্দ বা একই রকম শব্দ দুটি দুইবার বা ততোধিকবার উচ্চারিত হয় এবং ভিন্ন ভিন্ন অর্থ প্রকাশ করে তাকে যমক বলে। যেমন-
- ভারত ভারত খ্যাত আপনার গুণে।
- গুরুর কাছে লব গুরু দুখ।
- সুশাসনের দ্বারা হর্ষবর্ধন প্রজাদের হর্ষ বর্ধন করেছিলেন।
- আনাদরে আনা যায় কত আনারস।
শ্লেষ
[সম্পাদনা]একটি শব্দ যখন একাধিক অর্থে একই বাক্যে বসে তখন তা শ্লেষ অলঙ্কার হয়। যেমন-
কে বলে ঈশ্বরগুপ্ত ব্যাপ্ত চরাচর,
যাহার প্রভায় প্রভা পায় প্রভাকর।
বক্রোক্তি
[সম্পাদনা]এক অর্থে ব্যবহার করা শব্দকে যদি প্রশ্ন বা স্বরবিকৃতির দ্বারা অন্য অর্থে সংযোজন করে ব্যাখ্যা করা যায় তাকে বক্রোক্তি অলঙ্কার। যেমন-
১. কে না জানে অলঙ্কারের অঙ্গনা বিলাসী?
২. কে হায় হৃদয় খুঁজে বেদনা জাগাতে ভালবাসে।
৩. স্বাধীনতা হীনতায় কে বাঁচিতে চায় হে, কে বাঁচিতে চায়?
ধ্বন্যুক্তি
[সম্পাদনা]শব্দের উচ্চারণের দ্বারাই যদি অর্থের আভাস ঘটে অর্থাৎ বাক্যের ধ্বনিরূপ দিয়ে অর্থ প্রকাশ করা হলে এবং একটি সুরের ব্যঞ্জনা সৃষ্টি হলে, তা ধ্বন্যুক্তি অলঙ্কার হয়। যেমন-
বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর
বাজছে বাদল গামর গঞ্জর।
টাটুর টুপুর গামুর গুমুর
গামুর গুমুর টাপুর টুপুর
ঝাপুর ঝুপুর ছাপুর ছুপুর
ছাপুর ছুপুর ছাপুর ছুপুর
উপমা
[সম্পাদনা]- সাদৃশ্যমূলক
- উপমা
ক) পূর্ণোপমা:
যে উপমায় উপমেয়, উপমান, সাধারণধর্ম এবং সাদৃশ্যবাচক শব্দ এই চারটি অঙ্গই উল্লিখিত থাকে তাকে পূর্ণোপমা বলে।
উদাহরণ---
১। "জ্যোৎস্না নামে মৃদুপদে ঝাঁপি লয়ে লক্ষ্মীর মতন।"
ব্যাখ্যা: এখানে জ্যোৎস্না উপমেয়, লক্ষ্মী উপমান, নামে সাধারণ ধর্ম, মতন সাদৃশ্যবাচক শব্দ। উপমার চারটি অঙ্গই এখানে উল্লিখিত থাকায় এটি পূর্ণোপমা অলংকার।
২। ননীর মতো শয্যা কোমল পাতা।
খ) লুপ্তোপমা:
যেখানে উপমেয়, উপমান, সাধারণধর্ম ও তুলনাবাচক শব্দ একাধিক অঙ্গ যদি অনুল্লিখিত থাকে তবে সেখানে লুপ্তোপমা হয়। এই চারটি অঙ্গের যেকোনো একটি বা
উদাহরণ:
১। পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলে নাটোরের বনলতা সেন। এখানে 'চোখ' উপমেয়, 'পাখির নীড়' উপমান, সাদৃশ্যবাচক শব্দ 'মতো', সাধারণধর্ম এখানে লুপ্ত। ২। বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে।
গ) মালোপমা: উপমেয় যেখানে মাত্র একটি এবং তার উপমা অনেক সেইখানে হয় মালোপমা।
উদাহরণ:
মেহগনির মঞ্চ জুড়ি
পঞ্চ হাজার গ্রন্থ; সোনার জলে দাগ পড়ে না, খোলে না কেউ পাতা আস্বাদিত মধু যেমন যুথী অনাঘ্রাতা।
এখানে গ্রন্থ উপমেয়, উপমান মধু আর যুথী।
ঘ) স্মরণোপমা:
কোনো পদার্থের অনুভব থেকে যদি তৎ সদৃশ অপর বস্তুর স্মৃতি মনে জেগে ওঠে তবেই স্মরণোপমা অলংকার হয়।
উদাহরণ:
শুধু যখন আশ্বিনেতে ভোরে শিউলিবনে শিশিরভেজা হাওয়া বেয়ে ফুলের গন্ধ আসে
তখন কেন মায়ের কথা আমার মনে ভাসে?
৫) বস্তু-প্রতিবস্তুভাবের উপমা :
একই সাধারণ ধর্ম যদি উপমেয় আর উপমানে বিভিন্ন ভাষায় প্রকাশিত হয়, তাহলে সাধারণ ধর্মের এই ভিন্ন ভাষারূপ দুটিকে বলাহয় বস্তু প্রতিবস্তু। এই ভাবের উপমার তুলনা বাচক শব্দ ভাষায় প্রকাশ করতেই হবে।
উদাহরণ:
১। নিশাকালে যথা মুদ্রিত কমলদলে থাকে গুপ্তভাবে অন্তরিত। সৌরভ, এ প্রেম, বঁধু, আছিল হৃদয়ে
ব্যাখ্যা: এখানে উপমেয় প্রেম, উপমান সৌরভ, সাধারণধর্ম অন্তরিত গুপ্তভাবে বস্তুপ্রতিবস্তু। অন্তরিত, গুপ্তভাবে ভাষায় বিভিন্ন কিন্তু অর্থে এক গোপনে। তুলনাবাচক শব্দ, যথা।
২। একটি চুম্বন ললাটে রাখিয়া যাও একান্ত নির্জনে সন্ধ্যা তারার মতো।
চ) বিম্ব প্রতিবিম্বভাবের উপমা:
উপমেয়ের ধর্ম এবং উপমানের ধর্ম যদি সম্পূর্ণ বিভিন্ন হয় অথচ তাদের মধ্যে যদি একটা সূক্ষ্ম সাদৃশ্য বোঝা যায়, তাহলে ওই ধর্মদুটিকে বলা হয় বিম্বপ্রতিবিম্বভাবাপন্ন সাধারণ ধর্ম। বিম্বপ্রতিবিম্বভাবের উপমায় তুলনাবাচক শব্দ থাকতেই হবে।
উদাহরণ--
১। কানুর পিরীতি বলিতে বলিতে পাঁজর ফাটিয়া উঠে। শঙ্খবণিকের করাত যেমতি আসিতে যাইতে কাটে।।
ব্যাখ্যা: এই উদাহরণটিতে উপমেয় কানুর পিরীতি, উপমান শঙ্খবণিকের করাত, উপমেয়র ধর্ম বলিতে বলিতে পাঁজর ফাটিয়া উঠে এবং উপমানের ধর্ম আসিতে যাইতে কাটে। সব অবস্থাতেই দুঃখময় এই তাৎপর্যে ধর্মদুটির সাদৃশ্য পাওয়া যাচ্ছে বলে এরা প্রতিবিম্ব ভাবের সাধারণ ধর্ম।
২। দিনের শেষে শেষ আলোটি পড়েছে ঐ পাড়ে
জলের কিনারায় পথ চলতে বধূ যেমন নয়ন রাঙা করে বাপের ঘরে চায়।
রূপক অলংকার:
যে সব শব্দ বাক্যকে নতুন রূপদেয় আর্থাত, শব্দকে অলংকারিত করে, সেই অলংকারকে বলা হয় রূপক অলংকার, নারি যেমন অলংকার পরিধানের মাধ্যমে নিজের উতকর্ষতা বৃদ্ধিকরে, শব্দ তেমন রূপক ব্যবহ্যারের মাধ্যমে স্ব উতকর্ষতা বৃদ্ধিকরে। উদাহরন; এমন মানব জমিন রইলো পতিত, আবাদ করিলে ফলিত সোনা।
রূপক অলংকারের শ্রেণিবিভাগ:
নিরঙ্গরূপক, সাঙ্গরূপক, পরম্পরিতরূপক, অধিকাররূঢ় বৈশিষ্ট্য রূপক।
নিরঙ্গরূপক:
যেখানে একটি উপমেয়ের উপর আর একটি উপমানের অভেদ কল্পনা করা হয় তাকে নিরঙ্গ রূপক বলে।
উদাহরণ:
যৌবনের বনে মন হারাইয়া গেলো যৌবন হলো উপমান, এবং বনে। যৌবনের উপর বনের অভেদ কল্পনা করা হয়েছে। এখানে উপমেয় যেমন একটি উপমান ও একটি।
শ্রেণিবিভাগ:
নিরঙ্গ রূপক অলংকার দু'প্রকার। যথা- কেবল নিরঙ্গ ও মালা নিরঙ্গ।
কেবল নিরঙ্গ রূপক:
একটি মাত্র অঙ্গহীন উপমেয়র উপর একটি মাত্র অঙ্গহীন উপমানের অভেদ আরোপ করলে তাকে কেবল নিরঙ্গ রূপক অলংকার বলে।
উদাহরণ-
১। এমন মানব জমিন রইল পতিত আবাদ করলে ফলতো সোনা।
ব্যাখ্যা: আলোচ্য উদাহরণটি কেবল নিরঙ্গ রূপক অলংকারের এ���ানে একমাত্র উপমেয় হল মানবজীবন অন্যদিকে একটিমাত্র অঙ্গহীন উপমান হলো জমিন। এদের মধ্যে অভেদ্য কল্পনা করা হয়েছে বলে এটি কেবল নিরঙ্গ রূপক অলংকার।
২। দেখিবারে আঁখি পাখি ধায়।
৩। চোরাবালি আমি দূর দিগন্তে ডাকি কোথায় ঘোর শহর।
৪। লোকটি দুঃখের আগুনে পুড়িয়া মরিল।
মালা নিরঙ্গ রূপক:
যে রূপক অলংকারে একটিমাত্র অঙ্গহীন উপমেয়র উপর একাধিক অঙ্গহীন উপমানের অভেদ কল্পনা করা হয় তাকে মালা নিরঙ্গ রূপক অলংকার বলে।
উদাহরণ:
১। শীতের ওঢ়নি পিয়া গিরীষের বা বরিষার ছত্র পিয়া দরিয়ার না।
২। শেফালি সৌরভ আমি, রাত্রির নিশ্বাস ভোরের ভৈরবী।
সাঙ্গরূপক:
যে রূপক অলংকারে বিভিন্ন অঙ্গ সমেত উপমেয়ের সঙ্গে বিভিন্ন অঙ্গসমেত উপমানের অভেদ কল্পনা করা হয় তাকে সাঙ্গরূপক বলে।
উদাহরণ:
অশান্ত আকাঙ্ক্ষা পাখি মরিতেছে মাথা খুঁড়ে পাঞ্জার পিঞ্জরে।
পরস্পরিতরূপক:
যে রূপক আলংকারের একটি উপমানের অভেদ কল্পনা, অন্য একটি উপমানের সঙ্গে অভেদ কল্পনার কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাকে পরম্পরিতরূপক বলে।
উদাহরণ:-
১। জীবন উদ্যানে তোর যৌবন কুসুম ভাতি কতদিন রবে।
২। মরনের ফুল বড়ো হয়ে ওঠে জীবনের উদ্যানে। অধিকাররূঢ় বৈশিষ্ট্য রূপক: যে রূপক অলংকারে, উপমানের উপর বাস্তব, অবাস্তব, বা কল্পিত অধিকার এর অভেদ কল্পনা করা হয় তাকে। অধিকার রূড রুপক বলে।
উদাহরণ: তুমি অচপল দামিনি।
ব্যতিরেক অলংকার:
যে সাদৃশ্যমূলক অলংকারে উপমেয়কে উপমানের চেয়ে উৎকৃষ্ট বা নিকৃষ্ট করে দেখানো হয় তাকে ব্যতিরেক অলংকার বলে।
শ্রেণিবিভাগ:
ব্যতিরেক অলংকার দুই প্রকার উৎকর্ষাত্মক ব্যতিরেক ও অপকর্ষাত্মক ব্যতিরেক।
উৎকর্ষাত্মক ব্যতিরেক:
যে ব্যতিরেক অলংকারে উপমেয়কে উপমানের চেয়ে উৎকৃষ্ট হিসেবে দেখানো হয় তাকে উৎকর্ষাত্মক ব্যতিরেক অলংকার বলে।
উদাহরণ:
১। যে জন না দেখিয়াছে বিদ্যার চলন সেই বলে ভালো চলে মরাল বারণ।
২। নবীন নবনী নিন্দিত করে দোহন করিছ দুগ্ধ।
অপকর্ষাত্মক ব্যতিরেক:
যে ব্যতিরেক অলংকারে উপমেয়কে উপমানের চেয়ে নিকৃষ্ট করে দেখানো হয় তাকে অপকর্ষাত্মক ব্যতিরেক অলংকার বলা হয়।
উদাহরণ:
১। এ পুরীর পথমাঝে যত আছে শিলা
কঠিন শ্যামার মতো কেহ নহে আর।
২। কণ্ঠস্বরে বজ্র লজ্জাহত।
৩। কিসের এত গরব প্রিয়া কথায় কথায় মান অভিমান এবার এসো ত্যাগ করিয়া ভাটায় ক্ষীণা তরঙ্গিনী ফের জোয়ারে দুকুল ভাঙে জোয়ার গেলে আর কি ফেরে নারী তোমার জীবন গাঙে।
সমাসোক্তি অলংকার:
প্রস্তুতের উপর বা উপমেয়ের উপর অপ্রস্তুতের বা উপমানের ধর্ম আরোপিত হলে তাকে সমাসোক্তি অলংকার বলে
(বস্তুর উপর চেতন পদার্থের ধর্ম আরোপিত হলে সমাসোক্তি অলংকার হয়)
উদাহরণ:
১। তটিনী চলেছে অভিসারে।
২। কেরোসিন শিখা বলে মাটির প্রদীপে ভাই বলে ডাকো যদি গলা দিব টিপে।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ মোহন দাস (বিষাক্ত কবি)। "বাংলা সাহিত্যের সম্পূর্ণ অলংকার পরিচয়"। www.bangla-kobita.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৩-১১।
- ↑ গৌড় মহাবিদ্যালয়। "অলংকার" (পিডিএফ)। গৌড় মহাবিদ্যালয়।