বিষয়বস্তুতে চলুন

অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা

স্থানাঙ্ক: ২৩°৪৩′৪৪″ উত্তর ৯০°২৩′০১″ পূর্ব / ২৩.৭২৯০° উত্তর ৯০.৩৮৩৫° পূর্ব / 23.7290; 90.3835
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ
ঢাকার অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজের লোগো
অবস্থান
মানচিত্র

স্থানাঙ্ক২৩°৪৩′৪৪″ উত্তর ৯০°২৩′০১″ পূর্ব / ২৩.৭২৯০° উত্তর ৯০.৩৮৩৫° পূর্ব / 23.7290; 90.3835
তথ্য
ধরনবেসরকারি
প্রতিষ্ঠাকাল১৯৫৭
বিদ্যালয় জেলাঢাকা-১২০৭
ইআইআইএন১০৮১৬৪ উইকিউপাত্তে এটি সম্পাদনা করুন
অনুষদ৭৮
শ্রেণি১ম থেকে ১২শ
ভর্তি১৯৯৪
ক্যাম্পাসের ধরনশহরে অবস্থিত
মাস্কটকলমের শীর্ষভাগ
শিক্ষা বোর্ডঢাকা
শাখা সংখ্যা
ওয়েবসাইটতথ্য বাতায়ন
অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান ভবন

অগ্রণী স্কুল এন্ড কলেজ বাংলাদেশের ঢাকার আজিমপুরে অবস্থিত একটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এটি কেবলমাত্র নারী শিক্ষার্থীদের জন্য উম্মুক্ত। শুরুতে ইংরেজি মাধ্যম হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হলেও পরে একে বাংলা মাধ্যমে নেয়া হয়। বর্তমানে বিদ্যালয়ে ৪,৫০০ শিক্ষার্থী রয়েছে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

ডাঃ কাজী আনোয়ারা মনসুর, ইউরোপের মার্গারেট ব্র্যাডলি এবং বনি শাটার ১৯৫৪ সালে শিক্ষা-সম্পর্কিত দল মহিলা স্বেচ্ছাসেবক সমিতি-তে কাজ করেছিলেন। তারা অনুধাবন করতে পারেন যে যে দক্ষিণ এশিয়ার এই অঞ্চলে নারী শিক্ষা বিস্তৃত নয়। তাদের অনুধাবনকে বাস্তবে রূপান্তরিত করার দায়িত্ব নিয়েছিলেন ড. কাজী আনোয়ারা মনসুর এবং তার প্রচেষ্টায় ১৯৫৭ সালের ২১ জানুয়ারি তারিখে একটি মিলাদ মাহফিল আয়োজনের পর তাবুর মধ্যে ১৪ জন শিক্ষার্থীকে নিয়ে যাত্রা শুরু করে 'অগ্রণী কিন্ডার গার্টেন'।[]

কাজী আনোয়ারা মনসুরকে আরও কিছু লোক সহায়তা করেন, যাদের মধ্যে আছে, নাইমুন্নেছা চৌধুরী, রাবেয়া খাতুন, আমেনা বাহার, হোসনে আরা বেগম এবং প্রকৌশলী এম এ জব্বার। বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর কাজী আনোয়ারা মনসুর প্রধান শিক্ষিকা দায়িত্ব নেন। তিনি বেশিরভাগই ছাত্রদের কাছে 'বড় আপা' নামে পরিচিত ছিলেন, তিনি বিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের পড়িয়েছেন।

১৯৬৭ সালে বিদ্যালয়টি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় হিসেবে উন্নীত হয় ও তখন এর নামকরণ ���য় “অগ্রণী বালিকা বিদ্যালয়”। শুরুতে ইংরেজি মাধ্যম হিসেবে শুরু করলেও এ সময় থেকে বিদ্যালয়ে শিক্ষার মাধ্যম হিসাবে বাংলা প্রচলিত হয়। ১৯৯৪ সালে বিদ্যালয়ে কলেজ শাখা খোলা হয় ও বিদ্যালয়ের নামকরণ হয় “অগ্রণী স্কুল ও কলেজ”। শুরু থেকে কলেজে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে মানবিক, বাণিজ্য ও বিজ্ঞান শাখা চালু করা হয়।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. শহীদুল ইসলাম বিশ্বাস (২০১২)। "অগ্রণী স্কুল ও কলেজ"ইসলাম, সিরাজুল; মিয়া, সাজাহান; খানম, মাহফুজা; আহমেদ, সাব্বীর। বাংলাপিডিয়া: বাংলাদেশের জাতীয় বিশ্বকোষ (২য় সংস্করণ)। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলাপিডিয়া ট্রাস্ট, বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটিআইএসবিএন 9843205901ওএল 30677644Mওসিএলসি 883871743 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]