ঈদে মিলাদুন্নবী
ঈদে মিলাদুন্নবী | |
---|---|
অন্য নাম | মাওলিদ আন-নাবী (المولد النبوي), মাওয়ালিদ, হ্যাভলিয়ে, দনবা, গনি[১] |
পালনকারী | মূলধারার সুন্নি ইসলাম, শিয়া ইসলাম এবং ইসলামের অন্যান্য শাখার অনুসারীগণ। |
ধরন | ইসলামী |
তাৎপর্য | ইসলামের নবি মুহাম্মাদের জন্মদিন |
পালন | হামদ্, তাসবিহ, রোযা, র্যালি, নাত, পারিবারিক ও সামাজিক সম্মেলন, সড়ক ও ভবনে সাজ-সজ্জা |
তারিখ | ১২ রবিউল আউয়াল |
সংঘটন | প্রতি হিজরি বছরে একদিন |
মুহাম্মাদ |
---|
বিষয়ের ধারাবাহিকের একটি অংশ |
ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী (আরবি: مَوْلِدُ النَبِيِّ মাওলিদু এন-নাবীয়ী, আরবি: مولد النبي মাওলিদ আন-নাবী, কখনো কখনো সহজভাবে বলা হয় مولد মাওলিদ, মেভলিদ, মেভলিট, মুলুদ আরো অসংখ্য উচ্চারণ; কখনো কখনো: ميلاد মিলাদ) হচ্ছে শেষ নবীর জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। মুসলিমদের মাঝে এ দিনটি বেশ উৎসবের সাথে পালন হতে দেখা যায়। তবে উৎসব নিয়ে ইসলামি পণ্ডিতদের মাঝে অনেক বিতর্ক রয়েছে। হিজরি বর্ষের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়াল-এর ১২ তারিখে উৎসব অনুষ্ঠিত হয়।[২] বাংলাদেশি মুসলিমরা এই দিনকে ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী বলে অভিহিত করেন। অপরদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুসলিমদের কাছে এই দিন নবী দিবস নামে পরিচিত।
ব্যুৎপত্তি
[সম্পাদনা]মাওলিদ আরবি মূল শব্দ ولد থেকে উদ্ভূত, যার অর্থজন্ম দেওয়া, সন্তান ধারণ করা, বংশধর।[৩] সমসাময়িক ব্যবহারে, মওলিদ বলতে মুহাম্মাদের জন্মদিন পালনকে বোঝায়।[৪]
মুহাম্মাদের জন্ম উদ্যাপন হিসাবে উল্লেখ করার পাশাপাশি, মওলিদ শব্দটি "মুহাম্মাদের জন্ম উদযাপনের জন্য বিশেষভাবে রচিত এবং আবৃত্তি করা পাঠ্য" বা "সেই দিনে আবৃত্তি করা বা গাওয়া একটি পাঠ্য"-কে বোঝায়।[৫]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ইসলামের প্রাথমিক দিনে মুহাম্মাদের জন্মকে একটি পবিত্র দিন হিসাবে পালন করা সাধারণত ব্যক্তিগতভাবে পালন করা হতো এবং পরবর্তীতে এই উদযাপনের জন্য বিশেষভাবে সারাদিনের জন্য উন্মুক্ত মওলিদ বাড়িতে দর্শনার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি পায়।[৬]
প্রারম্ভিক উদযাপনে সুফি প্রভাবের উপাদান অন্তর্ভুক্ত ছিল, যার মধ্যে রয়েছে পশু জবাই এবং মশাল মিছিলসহ গণ ধর্মীয় সভা ও ভোজ।[৭][৮] আধুনিক দিনের উদযাপনের বিপরীতে দিনের বেলায় উদ্যাপন সংঘটিত হয়, শাসকরা অনুষ্ঠানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।[৯] কুরআন তিলাওয়াত ও খুতবা বা বক্তব্যের মাধ্যমে আহলে বায়তকে নিয়ে আলোচনা করা হয়।[১০]
উদযাপন
[সম্পাদনা]মিলাদুন্নবী প্রায় সব ইসলামি দেশেই পালিত হয় এবং অন্যান্য দেশে যেখানে উল্লেখযোগ্য মুসলিম জনসংখ্যা আছে, যেমন ইথিওপিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, তুরস্ক, নাইজেরিয়া, কোট ডিলভোয়ার, ইরাক, ইরান, মালদ্বীপ, মরক্কো, জর্ডান, লিবিয়া, রাশিয়া[১১] ও কানাডায়[১২] পালিত হয়। একমাত্র ব্যতিক্রম হল কাতার ও সৌদি আরব যেখানে এটি সরকারি ছুটির দিন নয় এবং নিষিদ্ধ।[১৩][১৪][১৫] কোকোস (কিলিং) দ্বীপপুঞ্জে হারি মিলাদুন্নবী একটি সরকারি ছুটির দিন।[১৬] তবে, বিংশ শতকের শেষের দশকে সালাফিবাদের উত্থানের কারণে মিলাদুন্নবীকে "নিষিদ্ধ এবং না-যায়েজ" করার একটি প্রবণতা দেখা দিয়েছে।[১৭][১৮]
তুরস্কে মিলাদুন্নবী ব্যাপকভাবে পালিত হয়। এটিকে তুর্কি ভাষায় মেভলিড কান্দিলি বলা হয়।[১৯] মুহাম্মাদের জীবন সম্পর্কিত ঐতিহ্যবাহী কবিতাগুলি পাবলিক মসজিদ এবং সন্ধ্যায় বাড়িতে উ���য় স্থানে আবৃত্তি করা হয়।[২০] এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আবৃত্তি হয় সুলেমান চেলেবির লিখিত মওলিদ।[২১][২২][২৩] উসমানীয় যুগে প্রচুর অন্যান্য মওলিদ গ্রন্থ রচিত হয়েছিল।[২৪]
প্রায়শই কিছু দেশে সুফি তরিকা দ্বারা আয়োজিত হয়,[৫] মিলাদুন্নবী উদযাপনে বড় রাস্তায় শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হয় এবং বাড়ি বা মসজিদ সজ্জিত করা হয়। দাতব্য ও খাবার বিতরণ করা হয়, এবং শিশুদের কবিতা আবৃত্তির মাধ্যমে মুহাম্মাদের জীবন সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়।[২৫][২৬] আলেম ও কবিগণ ত্রয়োদশ শতকের আরবি সুফি বুসিরির বিখ্যাত কবিতা কাসিদা ই-বুরদা শরীফ পাঠ করে উদযাপন করেন। যাইহোক, এই উৎসবগুলোর মূল তাৎপর্য হল মুহাম্মাদের প্রতি ভালবাসার প্রকাশ।[২৭]
পাকিস্তানের মিলাদুন্নবীর সময় কেন্দ্রীয় রাজধানীতে ৩১ বন্দুকের স্যালুট এবং প্রাদেশিক রাজধানীতে ২১ বন্দুকের স্যালুটের মাধ্যমে দিনটি শুরু হয় এবং দিনের বেলা ধর্মীয় স্তব গাওয়া হয়।[২৮]
ইন্দোনেশিয়ার অনেক অংশে মিলাদুন্নবী উদযাপনের "গুরুত্ব, প্রাণবন্ততা ও জাঁকজমকতা "ঈদুল ফিতর ও ঈদুল আযহার দুটি সরকারী ইসলামি ছুটির দিনকে ছাড়িয়ে গেছে।[২৯]
তিউনিসিয়ার কায়রাওয়ানে মুসলমানরা মুহাম্মাদকে তার জন্মের সম্মানে স্বাগত জানিয়ে তার প্রশংসায় নাশিদ আবৃত্তি করে।[৩০] এছাড়াও, সাধারণত তিউনিসিয়ায় লোকেরা প্রচলিতভাবে মিলাদুন্নবী উদযাপনের জন্য আসিদাত জগগুউ প্রস্তুত করে।[৩১]
অমুসলিম দেশগুলির মধ্যে ভারত মওলিদ উৎসবের জন্য বিখ্যাত।[৩২] হায়দ্রাবাদ,তেলেঙ্গানা তাদের জমকালো মিলাদ উৎসবের জন্য বিখ্যাত; ধর্মীয় সভা, রাতব্যাপী প্রার্থনা, সমাবেশ, কুচকাওয়াজ এবং সাজসজ্জা শহর জুড়ে করা হয়।[৩৩]
মওলিদ গ্রন্থ
[সম্পাদনা]মুহাম্মাদের জন্ম উদ্যাপন হিসাবে উল্লেখ করার পাশাপাশি, মওলিদ শব্দটি "মুহাম্মাদের জন্ম উদযাপনের জন্য বিশেষভাবে রচিত এবং আবৃত্তি করা পাঠ" বা "সেই দিনে আবৃত্তি করা বা গাওয়া একটি পাঠ"-কেও বোঝায়। [৫] এ ধরনের কবিতা আরবি, কুর্দি ও তুর্কিসহ অনেক ভাষায় লেখা হয়েছে।[৩৪] এইসব গ্রন্থে মুহাম্মাদের জীবনের গল্প রয়েছে, বা তাঁর জীবনের অন্তত কিছু অধ্যায় রয়েছে, যা নীচে সংক্ষিপ্তভাবে দেওয়া হয়েছে:[৫]
- মুহাম্মাদের পূর্বপুরুষ
- মুহাম্মাদের ধারণা
- মুহাম্মাদের জন্ম
- হালিমার পরিচয়
- মুহাম্মাদের এতীম হওয়া
- আবু তালিবের ভাতিজার প্রথম কাফেলা সফর
- মুহাম্মাদ ও খাদিজার মধ্যে বিবাহের ব্যবস্থা
- আল-ইসরা'
- আল-মিরাজ বা স্বর্গে আরোহণ
- আল-হিরা, প্রথম প্রত্যাদেশ
- প্রথম ইসলাম গ্রহণ করে
- হিজরত
- মুহাম্মাদের মৃত্যু
এই পাঠ্যগুলি আনুষ্ঠানিকতার অংশ মাত্র। তারা কোথা থেকে এসেছে তার উপর নির্ভর করে লোকেরা মওলিদ উদ্যাপন করে এমন অনেকগুলি উপায় রয়েছে। মওলিদ উদযাপনের একটি অংশ কি ধরনের উত্সব তার উপর একটি সাংস্কৃতিক প্রভাব রয়েছে বলে মনে হয়। ইন্দোনেশিয়ায়, বিশেষ করে আরব ইন্দোনেশিয়ানদের মধ্যে ধর্মীয় সভায় সিমথুদ দুরার পাঠ করা সাধারণ।
মুসলিম পণ্ডিত ও তাদের কিছু রচনা
[সম্পাদনা]মুসলিম পন্ডিতদের উল্লেখযোগ্য কিছু নাম এবং মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত তাদের কিছু রচনা:
- হুজ্জাতুদ্দীন ইমাম মুহাম্মদ বিন যুফার আল মাক্কী ( ৪৯৭ - ৫৬৫ হিজরি ) ।
- ইমাম ইবনুল জাওযী (৫১০ - ৫৯৭ হিজরি ) । - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে তার রচিত বইয়ের নাম : মাওলিদির রাসুল।
- হাফিজুল হাদিস ইমাম আবু শামাহ (৫৯৯ - ৬৬৫ হি.)। - তার প্রণীত বইয়ের নাম : আল বায়িছ আলা ইনকারিল বিদয়ে ওয়াল হাওয়াদিসি।
- হাফিজ আবুল খাত্তাব বিন দেহইয়া (৬৩৩ হি.)। - তার রচিত মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত বই : আত-তানবির ফি মাওলিদিল বাশির ওয়ান নাযির ।
- ইমাম জহির উদ্দিন জাফর আত্তাজামনুতী আশ-শাফেয়ী ( মৃতঃ ১২৮৩ খ্রিঃ) ।
- পাশ্চাত্যের দুই ফকীহ আবুল আব্বাস ( মৃতঃ ৬৩৩ হি.) এবং আবুল কাসিম (মৃতঃ ৬৭৭ হি.) ।
- ইমাম মুহাম্মদ বিন আবি ইসহাক বিন ইবাদ আন-নাফিজি (মৃতঃ ৭৩৩/৮০৫ হিজরি )।
- শায়খুল ইসলাম সিরাজ উদ্দীন বালকিনি (মৃতঃ ৭২৪ হি.)।
- হাফিজুল হাদিস ইমাম আবুল ফজল আহমদ বিন হাজার আল-আসক্বালানী (৭৭৩ - ৮৫২ হিজরি )। - মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত তার রচিত গ্রন্থ : মাওলিদিল কাবির।
- আল্লামা ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ুতী (৮৪৯ - ৯১১ হি.)।- তার রচিত মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত বই : হুসনুল মাকসিদ ফি আমালিল মাওলিদ।
- ইমামুল কুররা আল হাফিজ আবুল খায়ের শামছ উদ্দিন বিন আবদুল্লাহ আল জাজরী শাফেয়ী ( ৬৭৩ - ৭৪৮ হি.) । - এই সম্পর্কে তার রচিত গ্রন্থের নাম : আরফুত তারীফ বিল মাওলিদিল মা'রিফ।
- হাফিজ শামছ উদ্দিন বিন নাসির উদ্দিন আদ-দিমাস্কী ( ৭৭৭ - ৮৪২ হিজরি ) । - তার রচিত : মাওরিদুস সাদি ফি মাওলিদিল হাদি ।
- ইমাম কামাল আদফায়ী (৬৮৫)।
- ইমাম শামসুদ্দিন আয-যাহাবী ( ১২৭৪ -১৩৪৮ খ্রিঃ) ।
- ইমাম বুরহানুদ্দীন বিন জুমায়া (৭২৫ - ৭৯০ হিজরি ; ১৩২৫-১৩৮৮ খ্রিঃ) ।
- ইমাম জৈনুদ্দীন বিন রজব হাম্বলী (৭৩৬ - ৭৯৫) ।
- ইবনে বতুতা (৭৭৯ হি.) ।
- লিছান উদ্দীন ইবনে খতিব তিলমিছানী ।
- ইমাম যুরকানী ।
- আল্লামা মোল্লা আলী ক্বারী (মৃত্যু: ১০১৪ হি.) । - মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত তার রচিত বই : আল মাওরিদুর রাওয়ী ফি মাওলিদিন নাবী ।
- ইমাম ইবনে তাইমিয়া (৭২৮ হি.) ।
- ইমাম আবু যারআ আল ইরাকী ।
- হাফিজে হাদিস ইমাম জায়নুদ্দীন ইরাকী (৮০৬ হি.)। - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে রচিত তার বই : মাওলিদিল হানী ফিল মাওলিদিছ ছানি ।
- ইমাম ইবনে হাজার আল কাস্তুলানী । - তার রচিত গ্রন্থ : মাওয়াহিবে লাদুনিয়া ।
- হাফিজে হাদিস ইমাম সাখাবী (৯০২ হি.)। - তার রচিত বই : যুযউ ফি মাওলিদিশ শারীফ ।
- হাফিজ ইবনে হাজার হায়তমী (৯৮৪ হি.)। - মিলাদুন্নবী বিষয়ক তার রচিত বইয়ের নাম : আন নি'মাতুল কুবরা ও তাহবিরুল কালাম ফিল কিয়ামি ইনদা জিকরি সাইয়িদে উলদে আদাম ।
- আল্লামা আলী ইবনে বুরহান উদ্দীন হালবী । - তার রচিত বই : সিরাতে হালবী ।
- ইমাম জাফর বিন হোসাইন বরজিঞ্জী (১১৭৭ হি.)। - তার প্রণীত বই : ইকদুল জাওহার ।
- শায়খ আবদুল হক মুহাদ্দিস দেহলভী । তিনি এই সম্পর্কিত ফতোয়া লিখেন : মাসাবাতা বিস সুন্নাহ বই-এ ।
- শাহ আবদুর রহিম মুহাদ্দেস দেহলভী ।
- শাহ ওয়ালী উল্লাহ মুহাদ্দেস দেহলভী । - তিনি মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত আমালিয়াত বর্ণনা করেন : ফুয়ুজুল হারামাইন গ্রন্থে ।
- শাহ আবদুল আজিজ মুহাদ্দেস দেহলভী । - এই সম্পর্কিত ফতোয়া দেন তার উজালায়ে নাফেয়া বই-এ ।
- শাহ ইসহাক মুহাদ্দেস দেহলভী । - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে ফতোয়ার অবতারণা করেন : মিয়াতে মাসায়েল গ্রন্থে ।
- আল্লামা সাইয়্যিদ আহমদ যাইনী মাক্কী । - এ সম্পর্কিত তার রচিত বই : সিরাতুন নাবাবিয়া ওয়া আসারুল মুহাম্মাদিয়া ।
- আল্লামা সাইয়্যিদ মাযী আবুল আযায়েম আল মিশরী । - তার লিখিত বই : আল ইহতেফাল বি মাওলিদি আম্বিয়া ওয়াল আউলিয়া ।
- আল্লামা আবদুর রহমান সিরাজ হানাফি মাক্কী । - তার লেখা বই : মুসতাযুল মুবতাদ ।
- শাহ কারামাত আলী জৈনপুরী (১২৯০ হি.)। - তার লিখিত গ্রন্থ : মুলাখখাস ও কারামাতে হারামাইন ।
- শাহ আবদুল আউয়াল জৈনপুরী হানাফি (১৩৩৯ হি.)। - মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত তার প্রণীত গ্রন্থ : নুফহাতুল আম্বারিয়া লি ইসবাতিল কিয়াম ফি মাওলিদি খাইরিল বারিয়্যা ।
- শাহ ওয়াজী উদ্দীন রামুপুরী হানাফি । -রচিত বই : মসলকে আরবাবে হক ।
- হাজী ইমদাদুল্লাহ মুহাজিরে মক্কী । - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে ফতোয়া তুলে ধরেছেন তার সাত-মাসআলার ফয়সালা সম্বলিত বই-এ । বইটির নাম : ফয়সালায়ে হাফত মাসায়েল ।
- আবদুল হাই লাখনবী হানাফি (১৩০৪ হি.)। - তার রচিত ফতোয়ার বই : মজমুয়ায়ে ফতওয়া ।
- আল্লামা আবেদ হুসাইন হানাফি । - মিলাদুন্নবীর আমল বর্ণিত বই : আদ-দুররুল মুনাজ্জাম ।
- ইয়াকুব নানতুবী হানাফি । - এই সম্পর্কিত আমল বর্ণনায় রচিত : আদ-দুররুল মুনাজ্জাম ।
- আবদুল হক এলাহাবাদী হানাফি । - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে প্রণীত বই : আদ-দুররুল মুনাজ্জাম ।
- ইমাম ইউসুফ বিন ইসমাইল নাবেহানী । - তার রচিত মিলাদুন্নবী বিষয়ক গ্রন্থ : তানজিমুল বাদিয় ফি মাওলিদিন নাবাবী । [৩৫][৩৬][৩৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Mawlid in Africa"। Muhammad (pbuh) – Prophet of Islam। ১৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Definition of mawlid | Dictionary.com"। www.dictionary.com (��ংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৫-১৫।
- ↑ قاموس المنجد – Moungued Dictionary (paper), or online: Webster's Arabic English Dictionary ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে
- ↑ Mawlid.
- ↑ ক খ গ ঘ Knappert, J (১৯৮৮)। "The Mawlid": 209–215।
- ↑ Fuchs, H.; Knappert J. (২০০৭)। "Mawlid (a.), or Mawlud"। P. Bearman; T. Bianquis; C. E. Bosworth। Encyclopedia of Islam। Brill। আইএসএসএন 1573-3912।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Schussman
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Mawlid"। Encyclopædia Britannica। Encyclopædia Britannica, Inc। ২০০৭।
- ↑ Kaptein (1993), পৃ. 30
- ↑ Zulkifli (২০১৩), "The Madhhab", The Struggle of the Shi‘is in Indonesia, ANU Press, পৃষ্ঠা 79–112, আইএসবিএন 978-1-925021-29-5, জেস্টোর j.ctt5hgz34.11, সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮
- ↑ "Mawlid celebration in Russia"। Islamdag.info। ১২ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;canada observances
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Moon Sighting"। Moon Sighting। ২০ জুন ২০১১। ২৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Jestice, Phyllis G., সম্পাদক (২০০৪)। Holy People of the World: A Cross-Cultural Encyclopedia। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 410। আইএসবিএন 9781576073551।
- ↑ Elie Podeh (২০১১)। The Politics of National Celebrations in the Arab Middle East (illustrated সংস্করণ)। Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 256–7। আইএসবিএন 9781107001084।
- ↑ "Notice - Proclamation - Special Public & Bank Holidays 2022 Territory of Cocos (Keeling) Islands" (PDF)। Department of Infrastructure, Transport, Regional Development, Communications and the Arts। ২৭ জুলাই ২০২১। ১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০২২।
- ↑ Reuven Firestone (২০১০)। An Introduction to Islam for Jews (revised সংস্করণ)। Jewish Publication Society। পৃষ্ঠা 132। আইএসবিএন 9780827610491।
- ↑ Katz (2007), p. 184.
- ↑ Schimmel, Annemarie (১৯৮৫)। And Muhammad Is His Messenger The Veneration of Prophet in Islamic Piety। The University of North Carolina Press। আইএসবিএন 0-8078-1639-6।
- ↑ Kenan Aksu Turkey: A Regional Power in the Making Cambridge Scholars Publishing, 18.07.2014 আইএসবিএন ৯৭৮১৪৪৩৮৬৪৫৩৪ p. 231
- ↑ LEVENT, Sibel ÜST ERDEM & Ramazan BÖLÜK-Mehmet Burak ÇAKIN-Sema। "Journal of Turkish Studies"। turkishstudies.net (তুর্কি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-১০।
- ↑ "The Mawlid"। Muhammad (pbuh) - Prophet of Islam (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২২-০৬-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-১০।
- ↑ "Süleyman Çelebi | Turkish poet | Britannica"। www.britannica.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-১০।
- ↑ Mevlid Külliyyatı (2nd সংস্করণ)। Ankara: Diyanet İşleri Başkanlığı Yayınları। ২০১৬। আইএসবিএন 978-975-19-6600-1।
- ↑ "Festivals in India"। Festivals in India। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ Pakistan Celebrate Eid Milad-un-Nabi with Religious Zeal, Fervor ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ ডিসেম্বর ২০০৭ তারিখে. Pakistan Times. 2 April 2007.
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Schielke 2012
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Pakistan with Muslims world-over celebrate Eid Milad-un-Nabi tomorrow ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ নভেম্বর ২০০৫ তারিখে
- ↑ Herman Beck, Islamic purity at odds with Javanese identity: the Muhammadiyah and the celebration of Garebeg Maulud ritual in Yogyakarta, Pluralism and Identity: Studies in Ritual Behaviour, eds Jan Platvoet and K. van der Toorn, BRILL, 1995, pg 262
- ↑ Speight, Marston (১৯৮০)। "The nature of Christian and Muslim festivals"। The Muslim World। 70 (3–4): 260–266। ডিওআই:10.1111/j.1478-1913.1980.tb03417.x।
- ↑ How Does Tunisia Celebrate Al Mawlid? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে Tunisia Live
- ↑ "Milad Celebrated"। The Times of India। ১৪ মে ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ "Celebrating the prophet: Religious nationalism and the politics of Milad-un-Nabi festivals in India"। ResearchGate (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-২৮।
- ↑ Kenan Aksu Turkey: A Regional Power in the Making Cambridge Scholars Publishing, 18.07.2014 আইএসবিএন ৯৭৮১৪���৩৮৬৪৫৩৪ p. 231
- ↑ যুগে যুগে দেশে দেশে পবিত্র মিলাদ শরীফ - সংকলনে: মোঃ আবুল খায়ের ইবনে মাহতাবুল হক ; প্রথম প্রকাশ - জুলাই ২০১২ ইং ; পরিবেশেনায় : রশিদ বুক হাউস, বাংলাবাজার ঢাকা । মোহাম্মাদীয়া কুতুবখানা চট্টগ্রাম । আল মদীনা কুতুবখানা চট্টগ্রাম ।
- ↑ جشن میلادالنبی کی شرعی حیثیت : ڈاکٹر محمد طاھر القادری ۔
- ↑ প্রফেসর ডক্টর আল্লামা তাহের আল কাদেরী : শরিয়তের আলোকে জশনে মিলাদুন্নবী পঞ্চম অধ্যায় , বাংলা অনুবাদ - মাওলানা মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন জুবাইর । প্রকাশনায় : ছিরাতুল মুস্তাকীম প্রকাশনী, কুঞ্জে সোলেমান , এন.এম.সি হাউস , খাজা রোড , চান্দগাঁও , চট্টগ্রাম । প্রকাশকাল : ১২ রবিউল আউয়াল - ১৪১৯ হিজরি ; ৭ জুলাই ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দ ।