ফরিদপুর

ফরিদপুর জেলার সদরদপ্তর ও জেলার সবচেয়ে বড় শহর

ফরিদপুর বাংলাদেশের মধ্যভাগে অবস্থিত ঢাকা বিভাগের একটি জেলা শহর ও জেলা সদর। ফরিদপুর বাংলাদেশের দক্ষিন-পশ্চিম-মধ্যাঞ্চলের রাজনৈতিক ভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ শহর। এটি ফরিদপুর জেলার সদরদপ্তর ও জেলার সবচেয়ে বড় শহর ও জনবহুল স্থান। ফরিদপুর কুমার নদীর তীরে অবস্থিত। ফরিদপুর পৌরসভার আয়তন ৬৬.৩১ বর্গকিলোমিটার এবং মোট জনসংখ্যা ২,৩৭,২৬৬ জন।[]

ফরিদপুর
শহর
ফরিদপুর বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
ফরিদপুর
ফরিদপুর
বাংলাদেশের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৩°৩৬′০৭″ উত্তর ৮৯°৪৯′৫৯″ পূর্ব / ২৩.৬০২° উত্তর ৮৯.৮৩৩° পূর্ব / 23.602; 89.833
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগঢাকা বিভাগ (প্রস্তাবিত পদ্মা বিভাগ)
জেলাফরিদপুর জেলা
উপজেলাফরিদপুর সদর উপজেলা
সরকার
 • ধরনপৌরসভা
 • শাসকফরিদপুর পৌরসভা
আয়তন
 • মোট৬৬.৩১ বর্গকিমি (২৫.৬০ বর্গমাইল)
জনসংখ্যা (২০২২)
 • মোট২,৩৭,২৬৬
 • জনঘনত্ব৩,৬০০/বর্গকিমি (৯,৩০০/বর্গমাইল)
পোস্ট কোড৭৮০০

ইতিহাস

সম্পাদনা

ফরিদপুরের পূর্বে নাম ছিল ফতেহাবাদ। ফরিদপুর নামকরণ করা হয়েছে প্রখ্যাত সাধক এবং দরবেশ খাজা মাইনউদ্দিন চিশতীর শিষ্য ও ফরিদপুরের প্রখ্যাত সুফি সাধক শাহ ফরিদের (শেখ ফরিদুদ্দিন) নামানুসারে।[]

ফরিদপুর ২৩º২৯΄ থেকে ২৩º৩৪΄ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯º৪৩΄ থেকে ৮৯º৫৬΄ পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত এবং এর মোট আয়তন ৬৬.২৪ বর্গকিলোমিটার।

জনসংখ্যা

সম্পাদনা

২০২২ সালের আদমশুমারী অনুযায়ী ফরিদপুর শহরের মোট জনসংখ্যা ২,৩৭,২৬৬ জন। যার মধ্যে ১,১৮,৭১৭ জন পুরুষ এবং ১,১৮,৫৪৯ জন মহিলা। ২০০১ সালের এর জনসংখ্যা ছিল ১০১,০৮৪ জন[] ও ২০১১ সালের জনসংখ্যা ছিল ১,২২,৪২৫ জন।[]

চিত্রশালা

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "পল্লিকবির 'ছোট গাঁ' আজ অগোছালো শহর"। ১০ ডিসেম্বর ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০২৪ 
  2. "ফরিদপুরের ইতিহাস ও ঐতিহ্য"bfcks.com/। বৃহত্তর ফরিদপুর চাকরীজিবী কল্যাণ সমিতি। ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  3. "Bangladesh: Divisions and Urban Areas - Population Statistics, Maps, Charts, Weather and Web Information"www.citypopulation.de। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১৮ 
  4. "4.1.11 Faridpur"। Population & Housing Census-2011 [আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১] (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। জাতীয় প্রতিবেদন (ইংরেজি ভাষায়)। ভলিউম ৩: Urban Area Rport, 2011। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। মার্চ ২০১৪। পৃষ্ঠা ৬৮। ১১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৭